Skip to main content

Posts

Showing posts from October, 2018

নীল উপন্যাসের সকল পর্বের লিংক

উপন্যাসঃ  নীল লেখকঃ  মোঃ শামীম শিহাব মোট পর্বঃ ৭৭ (চলমান) * সকল লিংকঃ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1926468790779614&id=683057695120736 * ১ম পর্বের লিংকঃ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1733004896792672&id=683057695120736 ২য় পর্বের লিংকঃ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1733010273458801&id=683057695120736 ৩য় পর্বের লিংকঃ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1733011223458706...

জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরে আপনার তথ্য

আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে ১৩ কিংবা ১৭ সংখ্যার একটি নম্বর রয়েছে। যে নম্বরকে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ১. যাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ১৭ সংখ...

বনসাই তৈরি ও পরিচর্যা

যে গাছটির বনসাই তৈরি করবেন, সেটার প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য ভালোভাবে জেনে নিন। নির্বাচিত গাছের বিচি থেকে চারা তৈরি করে নিতে পারেন অথবা নার্সারি থেকে চারা সংগ্রহ করে তা থেকে...

মহাকাশ বিজ্ঞানের এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

 রা তের আকাশে পিটপিট করে কত কত তারা। মনে হয় বিরাট বড় একটা ড্রইং খাতার পৃষ্ঠায় কে যেন ছোট্ট ছোট্ট ফোঁটা দিয়ে রেখেছে‍! দেখতে তো ছোট্ট একটা বিন্দুর মতো, কিন্তু একেকটা তারার প্রকৃত আকার ও আয়তন শুনলে কিন্তু ভিরমি খাবার দশা হয়। অজস্র তারা রয়েছে যেগুলো পৃথিবীর চেয়েও আকারে বহুগুণে বড়, এমনকি সূর্যের চেয়েও বড়সড় সাইজের তারাও রয়েছে। এই তারাগুলো মাঝেমধ্যে দিগ্বিদিক ছোটাছুটিও করে। এসব মজার আর অবাক কাণ্ড সারাক্ষণই ঘটতে থাকে মহাবিশ্বে। রহস্যময় মহাশূন্য নিয়ে বেশ কিছু মজার তথ্য। ✎ আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে। এই বেগে ১ বছরে যে পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে ১ আলোক বর্ষ বলে।  ✎ সূর্য পৃথিবীর নিকম নক্ষত্র।  ✎ সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড।  ✎ পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যবর্তী দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার। ✎ সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র প্রক্সিমা সেন্টোরাই (Proxima Centauri)। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৪.২ আলোক বর্ষ যা প্রায় ৮ লক্ষ কোটি কিলোমিটারের সমান।  ✎ প্রথম মহাকাশচারী জীব হল লাইকা নামের একটি কুকুর । ১৯৫৭ সালে রাশিয়ার স্পুটনিক...

সাইনফা (পর্বঃ ০১)

নুপুর পায়ে হেটে যাওয়ার মৃদু আওয়াজে ঘুম ভেঙে গেল সামিরের। ঘুম জড়ানো চোখ মেলে তাকানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হল। সারাদিন জার্নি করে এসে নিয়ে বিছানায় পিঠ ঠেকিয়েছে সামির। একটা জরুরি কাজে ঢাকার বাসাতে যেতে হয়েছিল তাকে। লম্বা জার্নির পরের ঘুম কিছুটা গাঢ় হয়। যদিও এই বাসায় আসার পর থেকে সামান্য আওয়াজেই ওর ঘুম ভেঙে যায়। এমনকি একটা মশার শব্দেও। কিন্তু আজ ক্লান্ত শরীরে রাজ্যের অলসতা চেপে বসেছে। নুপুরের আওয়াজটাও এতক্ষণে পাশে এসে থেমে গেছে। আধো ঘুমের মধ্যেই অনুভব করল, বিছানার উপর ওর পাশে এসে কেউ বসেছে। খুবই পরিচিত মেয়েলী পারফিউমের সুবাস নাকে এসে ঠেকল। হাসনাহেনা ফুলের সুবাসিত পারফিউমটার নেশাকর সুগন্ধি মানেই নিশ্চত আশেপাশে সাইনফা রয়েছে। সাইনফা নামের মেয়েটাই এই বাংলোতে সামিরের একমাত্র সঙ্গী।  শহর থেকে অনেকটা দূরে প্রকৃতিকন্যার মতো বিলাশবহুল বাংলোটাতে কেবল ওদের দুজনেরই বসবাস। বাংলোর আশেপাশে আর কোন জনবসতি নেই, অর্থাৎ কোন প্রতিবেশীও নেই। "সাইনফা" নামটা শুনতে কিছুটা উদ্ভব লাগে। এটা আবার কেমন নাম? প্রশ্নটা মাঝেমধ্যেই সামিরের মাথায় ঘুরপাক খায়। কিন্তু কখনও জিজ্ঞেস করা হয়ে উঠেনি। নামটা উদ্ভব হলেও মেয়েটা...

নামাজ সম্পর্কিত চল্লিশটি হাদীস

হাদীসগ্রন্থ গুলোতে নামাজের ব্যাপারে যথেষ্ট তাকীদ ও ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। তাদের সবগুলোকে একসাথে বর্ণনা করা দুরুহ ব্যাপার। তবুও চল্লিশটি হাদিসের অনুবাদ সংক্ষেপে নিচে দেয়া হলঃ (১) রাসুলে পাক (সা:) বলেছেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমার উম্মতের উপর সর্বপ্রথম নামাজ ফরজ করেছেন এবং কেয়ামতের দিন সবার আগে নামাজের হিসাব নেওয়া হবে। (২) নামাজের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় কর, নামাজের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় কর। (৩) মানুষের মধ্যে এবং শিরকের মধ্যে নামাজই একমাত্র প্রতিবন্ধক। (৪) ইসলামের নিদর্শন একমাত্র নামাজ। যে ব্যক্তি একাগ্রচিত্তে ওয়াক্ত ও সময়ের প্রতি লক্ষ রেখে নামাজ পরে সে মোমিন। (৫) আল্লাহপাক ঈমান ও নামাজের চেয়ে উত্তম শ্রেষ্ঠত্বের আর কোন বিষয়কে ফরজ করেননি। যদি করতেন তাহলে ফেরেশতারা দিনরাত কেউ রুকু আর কেউ সেজদায় পরে থাকতেন। (৬) নামাজ দ্বীন ইসলামের খুটি। (৭) নামাজের দ্বারা শয়তানের মুখ কাল হয়ে যায়। (৮) নামাজ মোমেনের নূর স্বরূপ। (৯) নামাজ শ্রেষ্ঠ জেহাদ। (১০) কোন ব্যক্তি যখন নামাজে দাড়ায় তখন আল্লাহপাক তার দিকে পূর্ণ মনোযোগ দেন।আর যখন সে নামাজ থেকে সরে যায়, তখন আল্লাহও মনোযোগ সরিয়ে নেন...

মাশরাফিঃ অতি দূর সমুদ্রের পর যে নাবিক দিয়াছে দিশা

‘মাশরাফি ভাইয়ের সাথে খেলি এটা অনেক বড় কিছু। সৌভাগ্যের ব্যাপার। জীবনে মনে হয় এটাই সবচেয়ে বড় পাওয়া, মাশরাফি ভাইয়ের ক্যাপ্টেন্সিতে খেলতে পারছি। ওনার কোনো তুলনা হয় না। উনি...