আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে ১৩ কিংবা ১৭ সংখ্যার একটি নম্বর রয়েছে। যে নম্বরকে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
১. যাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ১৭ সংখ্যার তাদের প্রথম ৪টি সংখ্যা হচ্ছে জন্ম সাল। তবে প্রথম পর্যায়ে বিতরণকৃত জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরগুলো ১৩ সংখ্যার। এই নম্বরে জন্ম সাল যুক্ত করা হয়নি।
২. পরের ২টি সংখ্যা হচ্ছে জেলা কোড। যেমন: ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
৩. পরবর্তী ১টি সংখ্যা হচ্ছে আরএমও (RMO) কোড। যেমন: সিটি কর্পোরেশন - ৯, সেনানিবাস - ৫, পৌরসভা - ২, পল্লী এলাকা - ১, পৌরসভার বাইরের এলাকা - ৩, অন্যান্য - ৪।
৪. পরের ২টি সংখ্যা হচ্ছে উপজেলা কোড।
৫. পরবর্তী ২টি সংখ্যা ইউনিয়ন বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)।
৬. সবশেষ ৬টি নম্বর হচ্ছে ব্যক্তিগত কোড নম্বর।
ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা : কালার ফিক্সং করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। ২. পার-অক্সাইড : ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয়। ৩. স্টেবিলাইজার : পার-অক্সাডের রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার-অক্সাইড খুব দ্রুত ভেঙে পার-হাইড্রোক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে, যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী। ৪. ডিটারজেন্ট : ওয়েটিং অথবা ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৫. এন্টিক্রিজিং এজেন্ট: নিটিং এর পর ও ওয়েট প্রসেসিং এর সময় ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে। ডাইং এর সময় তাই তা দূর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর কেমিক্যাল। ৬. সিকুস্টারিং এজেন্ট: পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন, হার্ডনেস রিমুভ করতে ও পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয়। ৭. ওয়েটিং এজেন্ট : সারফেস টেনশন দূর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েটিং প্রপার
Comments
Post a Comment