Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2020

Textile Calculations

নাক দিয়ে রক্ত পড়া ও করনীয়

নাক দিয়ে রক্ত পড়া একটি সাধারণ রক্তক্ষরণ জনিত ঘটনা। শিশু এবং বৃদ্ধদের মাঝে নাক দিয়ে রক্ত পড়ার সমস্যা বেশি দেখা যায়। সমস্যা বা রোগের কারণঃ নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণগুলি মোটামুটি দুই ভাগে ভাগ করা যায়। নাকের সমস্যা এবং শারীরিক সমস্যা। তবে মনে রাখতে হবে যে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কোন কারণ ছাড়াই নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। নাকের সমস্যাঃ আঘাতঃ সাধারণত নাকে কোন ভোতা বস্ত্ত দিয়ে আঘাত করলে বহিরাগত দ্রব্য যেমন- হাত দিয়ে নাক খোটার সময়। শ্বাসতন্ত্রের অসুস্থতা জনিত যেমন- সাইনোসাইটিস। নাকের কোন সমস্যা যেমন- পলিপ থাকলে। রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা থাকলেও নাক দিয়ে রক্ত পরতে পারে। শারীরিক সমস্যাঃ আঘাত, এলার্জি, প্রদাহ, উচ্চ রক্তচাপ, রক্ত স্বল্পতা/এনিমিয়া। এছাড়া ঔষধ যেমন- এসপিরিন, আইবুপ্রফেন সেবনের কারণে অনেক সময় নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। চিকিৎসাঃ ৫-২০ মিনিট নাক শক্ত করে চেপে ধরে রাখলে জমাট বেধে নাক দিয়ে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে মাথা একটু সামনের দিকে ঝুকে থাকলে বমি ভাব কমে যায়। অনেক সময় কপালে, ঘাড়ে বরফ দিয়ে ঘষলে বা বরফ ঠান্ডা পানি খেলে উপকার পাওয়া যায়। নাক দিয়ে রক্ত পড়ার চিকিৎসার জন্য কোথায় যোগাযোগ করতে

ঘুর্ণিঝড় সংকেত সমূহ ও এর অর্থ

বাংলাদেশে দুই ধরনের সংকেত ব্যবহার করা হয়। ১. সমুদ্র বন্দরের জন্য ১১ টি সংকেত এবং ২ . নদী বন্দরের জন্য ৪টি সংকেত। সমুদ্র বন্দরের সংকেতসমূহঃ সমুদ্র বন্দরের বিপদ সংকেত দেয়া হলে সেখানে লাল পতাকা টাঙিয়ে দেয়া হয় এবং রেডিও-টেলিভিশনে বার বার প্রচার করা হয়৷ একটি লাল পতাকাঃ ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত: এর অর্থ বঙ্গোপসাগরের কোন একটা অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া বইছে এবং সেখানে ঝড় সৃষ্টি হতে পারে৷ ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত: সমুদ্রে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়েছে৷ ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত: এর অর্থ বন্দর দমকা হাওয়ার সম্মুখীন ৷ দুইটি লাল পতাকাঃ ৪ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত: এর অর্থ বন্দর ঝড়ের সম্মুখীন হচ্ছে, তবে বিপদের আশংকা এমন নয় যে চরম নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে৷ ৫ নম্বর বিপদ সংকেত: এর অর্থ হচ্ছে অল্প বা মাঝারী ধরনের ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বন্দরের আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে এবং ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষিণ দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে (মংলা বন্দরের বেলায় পূর্ব দিক দিয়ে)৷ ৬ নম্বর বিপদ সংকেত: এর অর্থ হচ্ছে অল্প বা মাঝারী ধরনের ঝড় হবে এবং আবহাওয়া দুযোগপূর্ণ থাকবে৷ ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের উত্তর দিক দিয়ে উপকূল অ

একনজরে পদ্মা সেতু

১. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর প্রকল্পের নাম কী? উত্তর : পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প। ২. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত? উত্তর : ৬.১৫ কিলোমিটার। ৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর প্রস্থ কত? উত্তর : ৭২ ফুটের চার লেনের সড়ক। ৪. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে রেললাইন স্থাপন হবে কোথায়? উত্তর : নিচ তলায়। ৫. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট কত কিলোমিটার? উত্তর : ৩.১৮ কিলোমিটর। ৬. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক কত কিলোমিটার? উত্তর : দুই প্রান্তে ১৪ কিলোমিটার। ৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন হয়েছে কত কিলোমিটার? উত্তর : দুই পাড়ে ১২ কিলোমিটর। ৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে মোট ব্যয় কত? উত্তর : মূল সেতুতে ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। ৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন ব্যয় কত? উত্তর : ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা। ১০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে জনবল কতজন? উত্তর : প্রায় ৪ হাজার। ১১. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট পিলার কয়টি? উত্তর : ৮১টি। ১২. প্রশ্ন : পানির স্তর থেকে পদ্মা সেতুর উচ্চতা কত? উত্তর : ৬০ ফুট। ১৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পাইলিং গভীরতা কত? উত্তর : ৩৮৩ ফুট। ১৪. প্রশ্ন : প্রতি পিলারের জন্য পাইলিং কয়টি?

মোর ঘুম ঘোরে

মোর ঘুম ঘোরে কে এলে মনোহর নমো নমো নমো নমো শ্রাবণ মেঘে নাচে নটবর ঝম ঝম ঝম ঝম । শিয়রে বসি চুপি চুপ চুমিলে নয়ন মোর বিকশিল আবেশে তনু নীপসম নিরূপম মনোরম । মোর ফুলবনে ছিল যত ফুল ভরি ডালি দিনূ ঢালি দেবতা মোর । হায় নিলে না সে ফুল ছি ছি বেভুল নিলে তুলি খোপা খুলি কুসুম ডোর স্বপনে কি যে কয়েছি তাই গিয়াছে চলে জাগিয়া কেদে ডাকি দেবতায় প্রিয়তম প্রিয়তম প্রিয়তম ।।

লুঙ্গির ২২ টি উপকারিতা

১। ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা ভালো❗ ২। ইস্ত্রির ঝামেলা নেই❗ ৩। ভাঁজ করা সহজ❗ ৪। ইউজার ফ্রেন্ডলী, বিশেষ করে টয়লেটে এবং ❗ ৫। প্রয়োজনে টাওয়েলের কাজ করে❗ ৬। টিস্যুর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়❗ ৭। পরতে ও খুলতে ঝামেলা নেই। হুক, বেল্ট, চেইন এসব লাগে না❗ ৮। মরা গিট্টু বা ফস্কা গিট্টু দুইভাবেই পড়া যায়❗ ৯। ফিটিং এর ঝামেলা নাই, যে কোন মাপের কোমরের জন্য উপযুক্ত❗ ১০। চাইলে ফুল না চাইলে হাফ এমন কি শর্টস (লেংটি) হিসেবে ব্যবহারযোগ্য❗ ১১। হাল্কা শীতে দিনে কাঁথা/চাদর হিসেবে ইউজ করা যায়❗ ১২। পণ্য বহনে ব্যাগের ন্যায় (কোচড়) ব্যবহার করা যায়❗ ১৩। গোছলের সময় সাবান ডলার কাজে ব্যবহার করা যায়❗ ১৪। পরনে রেখেই সময়ে অসময়ে এটা সেটা মোছা যায়❗ ১৫। ছিঁড়ে গেলেও কাঁথায় ব্যবহার করা যায়❗ ১৬। ইচ্ছামতো ভিজানো ও শুকানো যায়❗ ১৭। ভেতরে আন্ডার গার্মেন্টস লাগে না❗ ১৮। ঘর মোছার ন্যাকড়া হিসেবে ব্যবহার করা যায়❗ ১৯। আসবাবপত্র মোছতে সহায়তা করে❗ ২০। সর্বোপরি, রান্নার পর ডেকচি মোছার কাজে লুছনি হিসেবে ব্যবহার করা যায়❗ ২১।রাস্তায় জলাবদ্ধতা হলে লুঙি প্রয়োজন মত উচিয়ে না ভিজিয়েই পার হওয়া যায়❗ ২২। প্রকাশ্যে ড্রেস চেন্জ করার জন্য লুঙির ব্যবহার সর

মার্চেন্ডাইজিংয়ে ক্যারিয়ার সম্পর্কে জানুন

পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে চীনের পরই বাংলাদেশ। বিজিএমইএর তথ্য মতে, ২০২১ সাল নাগাদ বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্পের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা হবে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য দরকার অসংখ্য দক্ষ মার্চেন্ডাইজার। আজকাল মার্চেন্ডাইজার হিসেবে সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ার গড়ছেন অনেকেই। প্রতিষ্ঠান, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাভেদে মার্চেন্ডাইজারদের বেতন লাখখানেক পর্যন্ত হতে পারে। স্নাতকধারী যে কেউ ৬ থেকে ১২ মাসের কোর্স করে মার্চেন্ডাইজার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ পাবেন। মার্চেন্ডাইজারদের কাজ মূলত বায়িং হাউস ও গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে। কী কাজ? বায়িং হাউসের মার্চেন্ডাইজাররা বিদেশি ক্রেতা বা বায়ারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রডাক্ট বিক্রি বা পোশাক তৈরির অর্ডার নেন। বিদেশি বায়ারকে কাঙ্ক্ষিত প্রডাক্টের কয়েকটি স্যাম্পল বা নমুনা  দেখানো হয়। পাশাপাশি প্রডাক্ট তৈরির উপকরণ, মান, বৈশিষ্ট ও গুণাগুণ বায়ারের কাছে তুলে ধরা হয়। বায়ার সেম্পল দেখে পছন্দ করলে দামের ব্যাপারটি চূড়ান্ত করেন। এরপর প্রডাক্টের সংখ্যা, শিপমেন্টের সময় ও দরদাম উল্লেখ করে উভয় পক্ষের মধ্যে চুক্তি হয়। বায়ারের চাহিদা অনুযায়ী মানসম্পন্ন পণ্য তৈরি হচ্ছে কি

বাংলাদেশের সকল ওসি সাহেবদের সরকারী মোবাইল নম্বর

বাংলাদেশের সকল থানার ওসির মোবাইল নাম্বার দেয়া হলো। আপনার থানার ওসি সাহেবের মোবাইল নাম্বার সংগ্রহে রেখে দিন। বাংলাদেশের সকল ওসি সাহেবদের সরকারী মোবাইল নম্বর: ডিএমপি, ঢাকা: ১) ওসি রমনা- ০১৭১৩৩৭৩১২৫ ২) ওসি ধানমন্ডি- ০১৭১৩৩৭৩১২৬ ৩) ওসি শাহাবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১২৭ ৪) ওসি নিউ মার্কেট-০১৭১৩৩৭৩১২৮ ৫) ওসি লালবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৩৪ ৬) ওসি কোতয়ালী- ০১৭১৩৩৭৩১৩৫ ৭) ওসি হাজারীবাগ-০১৭১৩৩৭৩১৩৬ ৮) ওসি কামরাঙ্গীরচর-০১৭১৩৩৭৩১৩৭ ৯) ওসি সুত্রাপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৩ ১০) ওসি ডেমরা- ০১৭১৩৩৭৩১৪৪ ১১) ওসি শ্যামপুর- ০১৭১৩৩৭৩১৪৫ ১২) ওসি যাত্রাবাড়ী-০১৭১৩৩৭৩১৪৬ ১৩) ওসি মতিঝিল- ০১৭১৩৩৭৩১৫২ ১৪) ওসি সবুজবাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৫৩ ১৫) ওসি খিলগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৫৪ ১৬) ওসি পল্টন- ০১৭১৩৩৭৩১৫৫ ১৭) ওসি উত্তরা- ০১৭১৩৩৭৩১৬১ ১৮) ওসি এয়ারপোর্ট-০১৭১৩৩৭৩১৬২ ১৯) ওসি তুরাগ- ০১৭১৩৩৭৩১৬৩ ২০) ওসি উত্তরখান- ০১৭১৩৩৭৩১৬৪ ২১) ওসি দক্ষিনখান-০১৭১৩৩৭৩১৬৫ ২২) ওসি গুলশান- ০১৭১৩৩৭৩১৭১ ২৩) ওসি ক্যান্টনমেন্ট-০১৭১৩৩৭৩১৭২ ২৪) ওসি বাড্ডা- ০১৭১৩৩৭৩১৭৩ ২৫) ওসি খিলক্ষেত- ০১৭১৩৩৭৩১৭৪ ২৬) ওসি তেজগাও- ০১৭১৩৩৭৩১৮০ ২৭) ওসি তেজগাও শি/এ-০১৭১৩৩৭৩১৮১ ২৮) ওসি মোহাম্মদপুর-০১৭১৩৩৭৩১৮২ ২৯) ওসি আদ

12 Useful Performance Measuring Formula for Garments Sector

স্পেস স্যুট

স্পেস স্যুট ১) ১ সেট স্পেস স্যুট তৈরি করতে খরচ হয় প্রায় ১২ মিলিয়ন ইউ এস ডলার ২) ১ সেট স্পেস স্যুট এর ওজন প্রায় ২১ কেজি ৩) ১ সেট স্পেস স্যুট তৈরি করতে সময় লাগে প্রায় ১ বছর ৪) পুরুষ এবং নারী উভয় এর জন্যই ১ স্পেস স্যুট একই থাকে। ৫) নাসা কর্তৃক তৈরি স্পেস স্যুট সবচেয়ে দামী যার মূল্য ১৫ মিলিয়ন ইউ এস ডলার ৬) ১ সেট স্পেস স্যুট এ বিভিন্ন কাপড়ের ১১ টি লেয়ার/ স্তর থাকে ৭) স্পেস স্যুট তৈরী এর অন্যতম উপাদান হল- অরথো ফেব্রিক, কোটেড নাইলন, ট্রাইকট , স্পান্ডেক্স, ৭) স্পেস স্যুট এর তাপমাত্রা ধারণ ক্ষমতা -২৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইট থেকে + ২৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত।

Measurement Method of a Pant

বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানসমূহ