Skip to main content

লুঙ্গির ২২ টি উপকারিতা


১। ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা ভালো❗

২। ইস্ত্রির ঝামেলা নেই❗

৩। ভাঁজ করা সহজ❗

৪। ইউজার ফ্রেন্ডলী, বিশেষ করে টয়লেটে এবং ❗

৫। প্রয়োজনে টাওয়েলের কাজ করে❗

৬। টিস্যুর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়❗

৭। পরতে ও খুলতে ঝামেলা নেই। হুক, বেল্ট, চেইন এসব লাগে না❗

৮। মরা গিট্টু বা ফস্কা গিট্টু দুইভাবেই পড়া যায়❗

৯। ফিটিং এর ঝামেলা নাই, যে কোন মাপের কোমরের জন্য উপযুক্ত❗

১০। চাইলে ফুল না চাইলে হাফ এমন কি শর্টস (লেংটি) হিসেবে ব্যবহারযোগ্য❗

১১। হাল্কা শীতে দিনে কাঁথা/চাদর হিসেবে ইউজ করা যায়❗

১২। পণ্য বহনে ব্যাগের ন্যায় (কোচড়) ব্যবহার করা যায়❗

১৩। গোছলের সময় সাবান ডলার কাজে ব্যবহার করা যায়❗

১৪। পরনে রেখেই সময়ে অসময়ে এটা সেটা মোছা যায়❗

১৫। ছিঁড়ে গেলেও কাঁথায় ব্যবহার করা যায়❗

১৬। ইচ্ছামতো ভিজানো ও শুকানো যায়❗

১৭। ভেতরে আন্ডার গার্মেন্টস লাগে না❗

১৮। ঘর মোছার ন্যাকড়া হিসেবে ব্যবহার করা যায়❗

১৯। আসবাবপত্র মোছতে সহায়তা করে❗

২০। সর্বোপরি, রান্নার পর ডেকচি মোছার কাজে লুছনি হিসেবে ব্যবহার করা যায়❗

২১।রাস্তায় জলাবদ্ধতা হলে লুঙি প্রয়োজন মত উচিয়ে না ভিজিয়েই পার হওয়া যায়❗

২২। প্রকাশ্যে ড্রেস চেন্জ করার জন্য লুঙির ব্যবহার সর্বজন বিদিত।

সমস্যা একটাই, ইজ্জত সামলে রাখতে হয়। কপাল খুললে সবাই অখুশি হলেও নিজে খুশি, কিন্তু লুঙ্গি খুললে সর্বনাশ❗

এরপরও লুঙ্গির তুলনা লুঙ্গিই❗😆

ছবি ও লেখা সংগৃহীত

Comments

Popular Posts

নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়া ও তাসবীহ সমূহ

জায়নামাযে দাঁড়ানোর দোয়া اِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ حَنِيْفًا وَّمَا اٰنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ- উচ্চারণ-ইন্নি ওয়াজ্জা...

টেক্সটাইল ডাইং কেমিক্যাল গুলির নাম এবং ব্যবহার

ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা  :  কালার ফিক্সং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জ...

উপন্যাসের গঠন কৌশল

বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক E.M. Forster- এর মতে, কমপক্ষে ৫০ হাজার শব্দ দিয়ে উপন্যাস রচিত হওয়া উচিত। উপন্যাস সাহিত্যের এমন একটি মাধ্যম যেখানে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়ার অবকাশ থাকে। এখানে লেখক প্রাণখুলে তাঁর মতামত লিপিবদ্ধ করতে পারেন বা একেকটি চরিত্রকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন সকল ধরনের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে। উপন্যাসকে এক সুবিশাল ক্যানভাস হিসেবে ধরা যায়, লেখক তাঁর পরিকল্পনা মাফিক একেকটি অধ্যায়কে জায়গা করে দেন সেখানে। স্থান-কালের যথার্থ উল্লেখ, বাস্তবতার প্রতি তীক্ষ্ন দৃষ্টি রাখা, মানুষের হৃদয়ের গভীর তলদেশ স্পর্শ করার ক্ষমতা—ইত্যাদি দরকার একটি সার্থক উপন্যাসের জন্য। উপন্যাস বিশ্লেষকগণ একটি সার্থক উপন্যাসের গঠন কৌশল নিয়ে ছয়টি রীতির কথা বলেছেন। প্লট বা আখ্যান সম্পাদনাঃ উপন্যাসের ভিত্তি একটি দীর্ঘ কাহিনি। যেখানে মানব-মানবীর তথা ব্যক্তির সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ, ঘৃণা-ভালোবাসা ইত্যাদি ঘটনা প্রাধান্য লাভ করে। উপন্যাসের প্লট বা আখ্যান হয় সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত। প্লটের মধ্যে ঘটনা ও চরিত্রের ক্রিয়াকাণ্ডকে এমনভাবে বিন্যস্ত করা হয় যাতে তা বাস্তব জীবনকে প্র...