Skip to main content

সতর্কতা মূলক পোস্ট

কক্সবাজার আগমন ইচ্ছুক সম্মানিত পর্যটকগনের প্রতি কিছু পরামর্শঃ

১. বাস থেকে নামার পর নিজেদের ইচ্ছামত অটোতে উঠবেন, অবশ্যই গন্তব্যস্থল উল্লেখ করে ভাড়া ঠিক করে উঠবেন। অটো ওয়ালাদের কথামতো অটো নিলে ওরা আপনাকে উনাদের নির্ধারিত হোটেলে নিয়ে যাবে।
২. সম্ভব হলে আগেই হোটেল বুকিং দিয়ে যাবেন। তবে বুকিং দেবার আগে ভাড়া ঠিক করে নেবেন। যারা কক্সবাজার এসে হোটেল ঠিক করতে চান তারা অবশ্যই অটো চালকের কথায় কোন হোটেলে যাবেন না। নিজেরা যাচাই করে, রুম দেখে ভাড়া ঠিক করে হোটেলে উঠবেন।
৩. হোটেলে উঠার সময় অবশ্যই এনআইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন কার্ড সাথে আনবেন এবং হোটেলে কপি জমা দেবেন।
৪. বিচে নামার সময় মূল্যবান জিনিসপত্র হোটেলে রেখে আসাই উত্তম। 
৫. কিটকটে বসে কোন ম্যাসেজ বয় কে দিয়ে ম্যাসেজ করাবেন না, ম্যাসেজ বয় দেখলে কিটকটের দায়িত্বে থাকা কর্মিকে সরিয়ে দিতে বলবেন অথবা ট্যুরিস্ট পুলিশকে জানাবেন। ( ম্যাসেজের আড়ালে তারা আপনার মোবাইল, মানিব্যাগ নিয়ে যেতে পারে), ট্যুরিস্ট পুলিশ ম্যাসেজ বয়দের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
৬. কোন ভিক্ষুক, তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ বিরক্ত করলে ট্যুরিস্ট পুলিশকে অবহিত করুন। 
৭. বিচ থেকে ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। শীঘ্রই ভ্রাম্যমাণ হকার মুক্ত করা হবে। আপনারা ভ্রাম্যমাণ হকার থেকে কেনাকাটা থেকে বিরত থাকুন। 
৮. ফটোগ্রাফার থেকে ছবি তোলার ক্ষেত্রে আগে থেকেই দরদাম ঠিক করে নিতে হবে। সম্ভব হলে তার লাইসেন্স আছে কিনা সেটা যাচাই করে নিবেন এবং মোবাইল নাম্বার ও ফটোগ্রাফারের ছবি তুলে রাখবেন।
৯. বিচবাইক, ওয়াটার বাইকে চড়ার ক্ষেত্রে তাদের রেইট নির্ধারণ করে দেয়া আছে, যাচাই করে, দাম ঠিক করে উঠবেন। 
১০. পানিতে নামার ক্ষেত্রে যেখানে লাইফ গার্ড রয়েছে তার আশেপাশে নামার চেষ্টা করবেন।
১১. কোন ধরনের হয়রানি হবার সম্ভাবনা হলে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিবেন।
১২. হোটেলে খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে মূল্য তালিকা দেখে নিবেন।
১৩. স্ট্রিট ফুড খাওয়ার ক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।
১৪. কক্সবাজার বীচ এলাকা ও এর আশপাশ নিরাপদ
তবে সন্ধ্যার পর ঝাউবন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন এলাকায় না যাওয়ায় উত্তম।
১৫. জোয়ার-ভাটার সময় দেখে নিন। ভাটার সময় পানিতে নামবেন না। লাল পতাকা দেখলে বীচে গোসল পরিহার করুন।
১৬. যে কোন আইনী সহায়তা ও হয়রানি প্রতিরোধে যোগাযোগ করুন ডিউটি অফিসার ০১৩২০১৫৯০৮৭, এএসপি ০১৩২০১৫৯২০৯,

Comments

Popular Posts

নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়া ও তাসবীহ সমূহ

জায়নামাযে দাঁড়ানোর দোয়া اِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ حَنِيْفًا وَّمَا اٰنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ- উচ্চারণ-ইন্নি ওয়াজ্জা...

টেক্সটাইল ডাইং কেমিক্যাল গুলির নাম এবং ব্যবহার

ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা  :  কালার ফিক্সং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জ...

উপন্যাসের গঠন কৌশল

বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক E.M. Forster- এর মতে, কমপক্ষে ৫০ হাজার শব্দ দিয়ে উপন্যাস রচিত হওয়া উচিত। উপন্যাস সাহিত্যের এমন একটি মাধ্যম যেখানে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়ার অবকাশ থাকে। এখানে লেখক প্রাণখুলে তাঁর মতামত লিপিবদ্ধ করতে পারেন বা একেকটি চরিত্রকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন সকল ধরনের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে। উপন্যাসকে এক সুবিশাল ক্যানভাস হিসেবে ধরা যায়, লেখক তাঁর পরিকল্পনা মাফিক একেকটি অধ্যায়কে জায়গা করে দেন সেখানে। স্থান-কালের যথার্থ উল্লেখ, বাস্তবতার প্রতি তীক্ষ্ন দৃষ্টি রাখা, মানুষের হৃদয়ের গভীর তলদেশ স্পর্শ করার ক্ষমতা—ইত্যাদি দরকার একটি সার্থক উপন্যাসের জন্য। উপন্যাস বিশ্লেষকগণ একটি সার্থক উপন্যাসের গঠন কৌশল নিয়ে ছয়টি রীতির কথা বলেছেন। প্লট বা আখ্যান সম্পাদনাঃ উপন্যাসের ভিত্তি একটি দীর্ঘ কাহিনি। যেখানে মানব-মানবীর তথা ব্যক্তির সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ, ঘৃণা-ভালোবাসা ইত্যাদি ঘটনা প্রাধান্য লাভ করে। উপন্যাসের প্লট বা আখ্যান হয় সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত। প্লটের মধ্যে ঘটনা ও চরিত্রের ক্রিয়াকাণ্ডকে এমনভাবে বিন্যস্ত করা হয় যাতে তা বাস্তব জীবনকে প্র...