Skip to main content

পদ্মা সেতু টুকিটাকি তথ্য



১. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর প্রকল্পের নাম কী?
উত্তর : পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প।

২. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত?
উত্তর : ৬.১৫ কিলোমিটার।

৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর প্রস্থ কত?
উত্তর : ৭২ ফুটের চার লেনের সড়ক।

৪. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে রেললাইন স্থাপন হবে কোথায়?
উত্তর : নিচ তলায়।

৫. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট কত কিলোমিটার?
উত্তর : ৩.১৮ কিলোমিটর।

৬. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক কত কিলোমিটার?
উত্তর : দুই প্রান্তে ১৪ কিলোমিটার।

৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন হয়েছে কত কিলোমিটার?
উত্তর : দুই পাড়ে ১২ কিলোমিটর।

৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে মোট ব্যয় কত?
উত্তর : ৩০ হাজার ১৯৩ দশমিক ৩৯ কোটি টাকা

৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন ব্যয় কত?
উত্তর : ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা।

১০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে জনবল কতজন?
উত্তর : প্রায় ৪ হাজার।

১১. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট পিলার কয়টি?
উত্তর : ৮১টি।

১২. প্রশ্ন : পানির স্তর থেকে পদ্মা সেতুর উচ্চতা কত?
উত্তর : ৬০ ফুট।

১৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পাইলিং গভীরতা কত?
উত্তর : ৩৮৩ ফুট।

১৪. প্রশ্ন : প্রতি পিলারের জন্য পাইলিং কয়টি?
উত্তর : ৬টি।

১৫. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর মোট পাইলিং সংখ্যা কত?
উত্তর : ২৮৬ টি।

১৬. প্রশ্ন:নদী শাসনের কাজ করছে?

উত্তর:চীনের সিনো হাইড্র

১৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে কী কী থাকবে?
উত্তর : গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন পরিবহন সুবিধা।

১৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ধরন কেমন?
উত্তর : দ্বিতলবিশিষ্ট এই সেতু কংক্রিট আর স্টিল দিয়ে নির্মিত হবে।

১৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পিলার সংখ্যা কত?
উত্তর : ৪২টি।

২০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম কী?
উত্তর : চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড।

২১. প্রশ্ন:সেতু নির্মাণ করছে?
উত্তর:চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং লি.
২২.প্রশ্ন:কবে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয় ?
উত্তর:৭ ডিসেম্বর ২০১৪।

২৩.প্রশ্ন:কতটি জেলার সাথে সংযোগ করবে?
দক্ষিণের ২১ জেলা.

২৫. প্রশ্নঃসংযোগস্থল?
উত্তর: মাওয়া(মুন্সীগঞ্জ) এবং জাজিরা (শরীয়তপুর)

২৬.প্রশ্ন পদ্মা সেতুর স্প্যান পিলার সংখ্যা কত স্থাপনের তারিখ?
‌‌উত্তর: প্রথম স্প্যান ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭
৪১ তম স্প্যান ১০ ডিসেম্বর ২০২০।

পিলার ৪২ টি স্প্যান ৪১
১ম স্প্যান ব‌সে ৩৭-৩৮ নং পিলারের উপর
৪১তম স্প্যান ব‌সে ১২-১৩ পিলারের উপর

২৭.প্রশ্ন:দেশের জিডিপি বাড়াবে কত?
উত্তরঃ১.২%

২৮.প্রশ্ন :পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে?
উত্তর:সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় (সেতু বিভাগ)

২৯.প্রশ্নঃ "চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন" কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি সই করে সরকার___
উত্তর: ২০১৪ সালের ১৮ জুন।

Comments

Popular Posts

টেক্সটাইল ডাইং কেমিক্যাল গুলির নাম এবং ব্যবহার

ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা  :  কালার ফিক্সং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জন্য  ব্যবহার করা  হয়। ২. পার-অক্সাইড : ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয়। ৩. স্টেবিলাইজার : পার-অক্সাডের রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার-অক্সাইড খুব দ্রুত ভেঙে পার-হাইড্রোক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে, যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী। ৪. ডিটারজেন্ট :  ওয়েটিং অথবা ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৫. এন্টিক্রিজিং এজেন্ট:  নিটিং এর পর ও ওয়েট প্রসেসিং এর সময়  ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে। ডাইং এর সময় তাই তা দূর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর কেমিক্যাল। ৬. সিকুস্টারিং এজেন্ট: পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন, হার্ডনেস রিমুভ করতে  ও পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয়। ৭. ওয়েটিং এজেন্ট :  সারফেস টেনশন দূর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েটিং প্রপার

উপন্যাসের গঠন কৌশল

বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক E.M. Forster- এর মতে, কমপক্ষে ৫০ হাজার শব্দ দিয়ে উপন্যাস রচিত হওয়া উচিত। উপন্যাস সাহিত্যের এমন একটি মাধ্যম যেখানে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়ার অবকাশ থাকে। এখানে লেখক প্রাণখুলে তাঁর মতামত লিপিবদ্ধ করতে পারেন বা একেকটি চরিত্রকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন সকল ধরনের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে। উপন্যাসকে এক সুবিশাল ক্যানভাস হিসেবে ধরা যায়, লেখক তাঁর পরিকল্পনা মাফিক একেকটি অধ্যায়কে জায়গা করে দেন সেখানে। স্থান-কালের যথার্থ উল্লেখ, বাস্তবতার প্রতি তীক্ষ্ন দৃষ্টি রাখা, মানুষের হৃদয়ের গভীর তলদেশ স্পর্শ করার ক্ষমতা—ইত্যাদি দরকার একটি সার্থক উপন্যাসের জন্য। উপন্যাস বিশ্লেষকগণ একটি সার্থক উপন্যাসের গঠন কৌশল নিয়ে ছয়টি রীতির কথা বলেছেন। প্লট বা আখ্যান সম্পাদনাঃ উপন্যাসের ভিত্তি একটি দীর্ঘ কাহিনি। যেখানে মানব-মানবীর তথা ব্যক্তির সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ, ঘৃণা-ভালোবাসা ইত্যাদি ঘটনা প্রাধান্য লাভ করে। উপন্যাসের প্লট বা আখ্যান হয় সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত। প্লটের মধ্যে ঘটনা ও চরিত্রের ক্রিয়াকাণ্ডকে এমনভাবে বিন্যস্ত করা হয় যাতে তা বাস্তব জীবনকে প্র

নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়া ও তাসবীহ সমূহ

জায়নামাযে দাঁড়ানোর দোয়া اِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ حَنِيْفًا وَّمَا اٰنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ- উচ্চারণ-ইন্নি ওয়াজ্জাহতু ওয়াজ্হিয়া লিল্লাযী ফাতারাস্ সামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানীফাও ওয়ামা আনা মিনাল মুশরিকীন। ছানা سُبْحَانَكَ اَللّٰهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالٰى جَدُّكَ وَلَا اِلٰهَ غَيْرُكَ- উচ্চারণ- সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বি-হামদিকা ওয়া তাবারাকাসমুকা ওয়া তায়ালা জাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা। রুকূর তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْعَظِيْمِ উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম। অর্থাৎ- আমার মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করতছি। তাসমীহ سَمِعَ اللّٰهُ لِمَنْ حَمِدَهْ উচ্চারণ- সামি আল্লাহুলিমান হামিদাহ। অর্থাৎ- যে তাহার (আল্লাহর) প্রশংসা করে, আল্লাহ তাহা শুনেন। তাহমীদ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ উচ্চারণ- রাব্বানা লাকাল হামদ। অর্থাৎ- হে আমাদের প্রতিপালক, তুমি প্রশংসিত। সিজদার তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْاَعْلٰى উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা। অর্থাৎ- আমার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রভুর পবিত্রতা বর্ণনা করতেছি। আত্তাহিয়্যাতু اَلتَّحِيّ