Skip to main content

একনজরে বাংলাদেশের নদ-নদী


মানচিত্রে বাংলাদেশের নদ-নদী

1. মোট নদ-নদীঃ প্রায় ৭০০টি
2. ভারত থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৫৫টি
3. মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৩টি
4. বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদী- ১টি (পদ্মা)
5. মোট আন্তঃসীমান্ত নদী- ৫৮টি
6. বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া নদী- ১টি (কুলিখ)
7. বাংলাদেশে উৎপত্তি ও সমাপ্তি এমন নদী- ২টি (হালদা ও সাঙ্গু)
8. বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই
9. বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
10. বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
11. হাড়িয়াভাঙ্গার মোহনায় অবস্থিত- দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ (ভারতে নাম পূর্বাশা, এই দ্বীপের মালিকানা নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।)
12. প্রধান নদী- পদ্মা
13. দীর্ঘতম নদী- সুরমা (৩৯৯কিমি)
14. দীর্ঘতম নদ- ব্রহ্মপুত্র (একমাত্র নদ) (দীর্ঘতম নদীর উত্তরে ব্রহ্মপুত্র থাকলে ব্রহ্মপুত্র-ই উত্তর হবে)
15. প্রশস্ততম নদী- যমুনা
16. সবচেয়ে খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী
17. বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক নদী- পদ্মা
18. চলন বিলের মধ্য দিয় প্রবাহিত নদী- আত্রাই
19. জোয়ার-ভাঁটা হয় না- গোমতী নদীতে
20. প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র- হালদা নদী
21. বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
22. বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
23. বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই
24. বরাক নদী বাংলাদেশে ঢুকেছে- সুরমা হয়ে (পরে মেঘনায় গিয়ে মিশেছে)
25. যমুনার সৃষ্টি হয়- ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
26. নদী সিকস্তি- নদী ভাঙনে সর্বস্বান্ত
27. নদী পয়স্তি- নদীর চরে যারা চাষাবাদ করে
28. ফারাক্কা বাঁধ- গঙ্গা নদীর উপরে (বাংলাদেশে এসে গঙ্গা ‘পদ্মা’ নাম নিয়েছে)
29. বাকল্যান্ড বাঁধ- বুড়িগঙ্গার তীরে (১৮৬৪ সালে নির্মিত)
30. টিপাইমুখ বাঁধ- বরাক নদীর উপরে (ভারতের মণিপুর রাজ্যে)
31. কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র- কর্ণফুলী নদীর উপর (১৯৬২ সালে নির্মিত)
32. চট্টগ্রাম বন্দর- কর্ণফুলী নদীর তীরে
33. মংলা (খুলনা) বন্দর- পশুর নদীর তীরে
34. মাওয়া ফেরিঘাট- পদ্মার তীরে
35. প্রধান নদীবন্দর- নারায়ণগঞ্জ।

বিভিন্ন নদীর পূর্বনামঃ
1. বর্তমান নাম --> যমুনা
2. পূর্বনাম --> জোনাই নদী
1. বর্তমান নাম --> বুড়িগঙ্গা
2. পূর্বনাম --> দোলাই নদী (দোলাই খাল)
1. বর্তমান নাম --> ব্রহ্মপুত্র
2. পূর্বনাম --> লৌহিত্য।

Comments

Popular Posts

নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়া ও তাসবীহ সমূহ

জায়নামাযে দাঁড়ানোর দোয়া اِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ حَنِيْفًا وَّمَا اٰنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ- উচ্চারণ-ইন্নি ওয়াজ্জা...

টেক্সটাইল ডাইং কেমিক্যাল গুলির নাম এবং ব্যবহার

ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা  :  কালার ফিক্সং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জ...

উপন্যাসের গঠন কৌশল

বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক E.M. Forster- এর মতে, কমপক্ষে ৫০ হাজার শব্দ দিয়ে উপন্যাস রচিত হওয়া উচিত। উপন্যাস সাহিত্যের এমন একটি মাধ্যম যেখানে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়ার অবকাশ থাকে। এখানে লেখক প্রাণখুলে তাঁর মতামত লিপিবদ্ধ করতে পারেন বা একেকটি চরিত্রকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন সকল ধরনের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে। উপন্যাসকে এক সুবিশাল ক্যানভাস হিসেবে ধরা যায়, লেখক তাঁর পরিকল্পনা মাফিক একেকটি অধ্যায়কে জায়গা করে দেন সেখানে। স্থান-কালের যথার্থ উল্লেখ, বাস্তবতার প্রতি তীক্ষ্ন দৃষ্টি রাখা, মানুষের হৃদয়ের গভীর তলদেশ স্পর্শ করার ক্ষমতা—ইত্যাদি দরকার একটি সার্থক উপন্যাসের জন্য। উপন্যাস বিশ্লেষকগণ একটি সার্থক উপন্যাসের গঠন কৌশল নিয়ে ছয়টি রীতির কথা বলেছেন। প্লট বা আখ্যান সম্পাদনাঃ উপন্যাসের ভিত্তি একটি দীর্ঘ কাহিনি। যেখানে মানব-মানবীর তথা ব্যক্তির সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ, ঘৃণা-ভালোবাসা ইত্যাদি ঘটনা প্রাধান্য লাভ করে। উপন্যাসের প্লট বা আখ্যান হয় সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত। প্লটের মধ্যে ঘটনা ও চরিত্রের ক্রিয়াকাণ্ডকে এমনভাবে বিন্যস্ত করা হয় যাতে তা বাস্তব জীবনকে প্র...