Skip to main content

বিভিন্ন প্রজাতির গাছের কিছু তথ্য

# নিমঃ

(বৈজ্ঞানিক নাম: AZADIRACHTA INDICA) একটি ঔষধি গাছ যার ডাল, পাতা, রস সবই কাজে লাগে। নিম একটি বহুবর্ষজীবী ও চিরহরিৎ বৃক্ষ। আকৃতিতে ৪০-৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এর কান্ডের ব্যাস ২০-৩০ ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে। ডালের চারদিকে ১০-১২ ইঞ্চি যৌগিক পত্র জন্মে। পাতা কাস্তের মত বাকানো থাকে এবং পাতার কিনারায় ১০-১৭ টি করে খাঁজযুক্ত অংশ থাকে। পাতা ২.৫-৪ ইঞ্চি লম্বা হয়। নিম গাছে এক ধরনের ফল হয়। আঙুরের মতো দেখতে এই ফলের একটিই বীজ থাকে। জুন-জুলাইতে ফল পাকে এবং ফল তেতো স্বাদের হয়। ভারত এবং বাংলাদেশের প্রায় সবত্রই নিম গাছ জন্মে। প্রাপ্ত বয়স্ক হতে সময় লাগে ১০ বছর। নিম গাছ সাধারণত উষ্ণ আবহাওয়া প্রধান অঞ্চলে ভাল হয়। মাটির পিওএই ৬.২-৮.৫ এবং বৃষ্টিপাত ১৮-৪৬ ইঞ্চি ও ১২০ ডিগ্রী ফারেনহাইট তাপমাত্রা নিম গাছের জন্য উপযোগী। নিমের পাতা থেকে বর্তমানে প্রসাধনীও তৈরি হচ্ছে। কৃমিনাশক হিসেবে নিমের রস খুবই কার্যকরী। নিমের কাঠ খুবই শক্ত। এই কাঠে কখনো ঘুণ ধরে না। পোকা বাসা বাঁধে না। উইপোকা খেতে পারে না। এই কারণে নিম কাঠের আসবাবপত্রও বর্তমানে তৈরি করা হচ্ছে। এছাড়া প্রাচীনকাল থেকেই বাদ্যযন্ত্র বানানোর জন্য কাঠ ব্যবহার করা হচ্ছে। এর উৎপাদন ও প্রসারকে উৎসাহ এবং অন্যায়ভাবে নিম গাছ ধ্বংস করাকে নিরুৎসাহিত করছে। নিমের এই গুনাগুনের কথা বিবেচনা করেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ‌একে ‘একুশ শতকের বৃক্ষ’ বলে ঘোষনা করেছে।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
বিভাগ:Magnoliophyta
বর্গ:Sapindales
পরিবার:Meliaceae
গণ:Azadirachta
প্রজাতি:A. indica

দ্বিপদী নামঃ
Azadirachta indica

প্রতিশব্দঃ
Antelaea azadirachta

# বটঃ

(ইংরেজি: Indian banyan), (বৈজ্ঞানিক নাম: Ficus benghalensis) ফাইকাস বা (ডুমুর জাতীয়) গোত্রের ইউরোস্টিগ্মা উপগোত্রের সদস্য। এর আদি নিবাস হল বঙ্গভূমি (বাংলাভাষী অঞ্চল)। এটি একটি বৃহদাকার বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। বট গাছ খুব বড় জায়গা জুড়ে জমির সমান্তরাল শাখাপ্রশাখা বিস্তার করে যারা স্তম্ভমূলের উপর ভর দিয়ে থাকে। স্তম্ভমূল প্রথমে সরু সরু ঝুরি হিসবে বাতাসে ঝোলে। পরে মাটিতে প্রেথিত হলে স্তম্ভমূলের মাটির উপরের অংশ বিটপেপরিবর্তিত হয়।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
(শ্রেণীবিহীন):Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন):Eudicots
(শ্রেণীবিহীন):Rosids
বর্গ:Rosales
পরিবার:Moraceae
গণ:Ficus
প্রজাতি:F. benghalensis

দ্বিপদী নামঃ
Ficus benghalensis

প্রতিশব্দঃ
Ficus banyana Oken
Ficus benghalensis var. krishnae (C. D. C.) CornerFicus chauvieri G. Nicholson
Ficus cotoneifolia Vahl
Ficus cotonifolia StokesFicus crassinervia Kunth & C. D. Bouché
Ficus karet Baill.
Ficus krishnae C. D. C.Ficus lancifolia Moench
Ficus lasiophylla Link
Ficus procera Salisb.
Ficus pubescens B. Heyne ex Roth
Ficus umbrosa Salisb.Perula benghalensis Raf.Urostigma benghalense (L.) Gasp.Urostigma crassirameum Miq.Urostigma procerum Miq.Urostigma pseudorubrum Miq.Urostigma rubescens Miq.Urostigma sundaicum Miq.Urostigma tjiela Miq.

# বকুলঃ

(বৈজ্ঞানিক নাম:Mimusops elengi) হচ্ছে মিনাসপ্স্‌ (Minasops) প্রজাতির একটি ফুল। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর তীরবর্তী এলাকার ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, বার্মা, ইন্দো-চীন, থাইল্যান্ড, আন্দামান দ্বীপপুঞ্জএলাকা জুড়ে এই গাছ দেখতে পাওয়া যায়। তবে, মালয়েশিয়া, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, নিউ ক্যালিডোনিয়া (ফ্রান্স), ভানুয়াটু, এবং উত্তর অস্ট্রেলিয়াতে এই গাছ চাষ করা হয়।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
বিভাগ:Magnoliophyta
শ্রেণী:Magnoliopsida
বর্গ:Ericales
পরিবার:Sapotaceae
গণ:Mimusops
প্রজাতি:M. elengi L.

দ্বিপদী নামঃ
Mimusops elengi

# পলাশঃ

পলাশ মাঝারি আকারের পর্ণমোচী বৃক্ষ। সংস্কৃতিতে এটি কিংসুক এবং মনিপুরী ভাষায়পাঙ গোঙ নামে পরিচিত (ইংরেজি: Parrot tree, Bastard Teak)। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
(শ্রেণীবিহীন):Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন):Eudicots
(শ্রেণীবিহীন):Rosids
বর্গ:Fabales
পরিবার:Fabaceae
গণ:Butea
প্রজাতি:B. monosperma

দ্বিপদী নামঃ
Butea monosperma

প্রতিশব্দঃ
Butea frondosa Roxb. ex Willd.
Erythrina monosperma Lam.
Plaso monosperma

# তেঁতুল বা তিন্তিড়ীঃ

(বৈজ্ঞানিক নাম: Tamarindus indica, ইংরেজি নাম: Melanesian papeda) এটি Fabaceaeপরিবারের Tamarindus গণের অন্তর্ভুক্ত টক জাতীয় ফলের গাছ। এটি একপ্রকার টক ফল বিশেষ।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
বিভাগ:Magnoliophyta
শ্রেণী:Magnoliopsida
বর্গ:Fabales
পরিবার:Fabaceae
উপপরিবার:Caesalpinioideae
গোত্র:Detarieae
গণ:Tamarindus
প্রজাতি:T. indica

দ্বিপদী নামঃ
Tamarindus indica

# ডুমুরঃ

(ইংরেজি: Ficus, Fig tree; /[অসমর্থিত ইনপুট]ˈfɪkʊs/)মোরাসিয়েগোত্রভূক্ত ৮৫০টিরও অধিক কাঠজাতীয় গাছের প্রজাতিবিশেষ। এ প্রজাতির গাছ, গুল্ম, লতা ইত্যাদি সম্মিলিতভাবে ডুমুর গাছ বা ডুমুর নামে পরিচিত।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
(শ্রেণীবিহীন):Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন):Eudicots
(শ্রেণীবিহীন):Rosids
বর্গ:Rosales
পরিবার:Moraceae
গোত্র:Ficeae
Gaudich.
গণ:Ficus

# ক্যাক্‌টাসঃ

(ইংরেজি: cactus) হচ্ছে g87go বর্গের একটি উদ্ভিদ পরিবারের নাম যাদেরকে লাতিন ভাষায় Cat অধিকাংশই সালোকসংশ্লেষের জন্যে ক্যাম (ক্রাসুলেসিয়ান অ্যাসিড মেটাবোলিজম) বিপাক পথ ব্যবহার করে।

ক্যাকটাস
সময়গত পরিসীমা: অন্ত্য প্যালিওজিন - বর্তমান, ৩.৫–০কোটি 

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
Subfamilies:
Cactoideae
Maihuenioideae
Opuntioideae
Pereskioideae

প্রতিশব্দঃ
Opuntiaceae Desv.Leuchtenbergiaceae Salm-Dyck ex Pfeiff.

# বহেড়াঃ

(বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia bellirica) (ইংরেজি: bahera or beleric or bastard myrobalan) Combretaceae পরিবারের Terminalia গণের একটি বৃক্ষ।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
বিভাগ:Tracheophyta
শ্রেণী:Magnoliopsida
বর্গ:Myrtales
পরিবার:Combretaceae
গণ:Terminalia
প্রজাতি:Terminalia bellirica

দ্বিপদী নামঃ
Terminalia bellirica
(Gaertn.) Roxb.

প্রতিশব্দঃ
Terminalia punctata Roth
Terminalia moluccana Roxb.
Terminalia laurinoides Teijsm. & Binn.
Terminalia gella Dalz.
Terminalia eglandulosa Roxb. ex C. B. Clarke
Terminalia biticaria Roxb.
Terminalia belirica (Gaertn.) Wall.
Terminalia attenuata Edgew.
Myrobalanus laurinoides Kuntze
Myrobalanus bellirica Gaertn.
Buceras bellirica (Gaertn.) Lyons

# গেওয়াঃ

(বৈজ্ঞানিক নাম:Excoecaria agallocha), ম্যানগ্রোভ এলাকার একপ্রকার উদ্ভিদ। এটি ভারতের উত্তর পশ্চিম উপকূলীয় এলাকা হতে শুরু করে অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব উপকূল পর্যন্ত বিস্তৃত।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
(শ্রেণীবিহীন):Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন):Eudicots
(শ্রেণীবিহীন):Rosids
বর্গ:Malpighiales
পরিবার:Euphorbiaceae
গোত্র:Hippomaneae
গণ:Excoecaria
প্রজাতি:E. agallocha

দ্বিপদী নামঃ
Excoecaria agallocha

# কাকডুমুর(গজ)ঃ

(ইংরেজি: Ficus hispida; বৈজ্ঞানিক নাম: Ficus hispida).
 ফাইকাসগণভুক্ত ডুমুর প্রজাতির উদ্ভিদ ও তার ফলবিশেষ। এ প্রজাতির ফল ছোট এবং খাওয়ার অনুপযুক্ত। এই গাছ অযত্নে-অবহেলায় এখানে-সেখানে ব্যাপক সংখ্যায় গজিয়ে ওঠে। গাছও তুলনামূলকভাবে ছোট হয়ে থাকে।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
(শ্রেণীবিহীন):Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন):Eudicots
(শ্রেণীবিহীন):Rosids
বর্গ:Rosales
পরিবার:Moraceae
গণ:Ficus
প্রজাতি:F. hispida

দ্বিপদী নামঃ
Ficus hispida
L.f.
প্রতিশব্দঃ
Ficus oppositifolia Roxb.

# গাব বা বিলাতি গাবঃ

এর বৈজ্ঞানিক নাম Diospyros discolor বা Diospyros blancoi যা Ebenaceae পরিবারভুক্ত। এটি সুস্বাদু ও মিষ্টি ফল। যদিও একে বিলাতি গাব বলা হয়, এর আদি নিবাস ফিলিপাইন। ইংরেজিতে একে Mabolo, Korean mango বা Velvet-apple বলা হয়।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
(শ্রেণীবিহীন):Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন):Eudicots
(শ্রেণীবিহীন):Asterids
বর্গ:Ericales
পরিবার:Ebenaceae
গণ:Diospyros
প্রজাতি:D. blancoi

দ্বিপদী নামঃ
Diospyros blancoi

# অশ্বত্থঃ

অশথ বা পিপল গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Ficus religiosa যাকে ইংরেজিতে 'sacred fig' বলা হয়। এটি এক প্রকার বট বা ডুমুর জাতীয় বৃক্ষ যার আদি নিবাস বাংলাদেশ, নেপাল, ভারত, মায়ানমার, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, দক্ষিণ পশ্চিম চীন এবং ইন্দোচীন। এটি 'Moraceae' পরিবারভুক্ত সপুষ্পক উদ্ভিদ।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
বিভাগ:Magnoliophyta
শ্রেণী:Magnoliopsida
বর্গ:Rosales
পরিবার:Moraceae
গণ:Ficus
প্রজাতি:F. religiosa

দ্বিপদী নামঃ
Ficus religiosa
L.

# পাকুড়ঃ

একটি বৃহদাকার বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। এটি ক্ষীরী বৃক্ষ নামেও পরিচিত, কারণ এর কচি ডাল ও পাতা ছিঁড়লে সাদা আঠা বের হয়।
এর বৈজ্ঞানিক নাম Ficus virens (Syn: F infectoria). পাকুর আকার আয়তনে অনেকটা বট গাছের মতোই; ঝুরিবহুল, বিস্তৃত ও বিশাল। কিন্তু পাতা দেখতে অশ্বত্থের মতো। তবে চওড়ায় কম ও লম্বা একটু বেশি। 

# কাঠগোলাপঃ

(ইংরেজি: Frangipani), (দ্বিপদ নাম: Plumeria)
এটি হচ্ছে Apocynaceae পরিবারের একটি সপুষ্পক উদ্ভিদের গণের নাম। কাঠগোলাপ মেক্সিকো, মধ্য আমেরিকা, ভেনেজুয়েলা ও দক্ষিণ ভারতের স্থানীয় ফুল। কাঠগোলাপ বিভিন্ন নামে পরিচিত যেমন গুলাচি, গোলাইচ, গোলকচাঁপা, চালতাগোলাপ, গরুড়চাঁপা ইত্যাদি।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
(শ্রেণীবিহীন):Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন):Eudicots
(শ্রেণীবিহীন):Asterids
বর্গ:Gentianales
পরিবার:Apocynaceae
উপপরিবার:Rauvolfioideae
গোত্র:Plumerieae
গণ:Plumeria

প্রতিশব্দঃ
Plumieria Scop.

# বাগানবিলাসঃ

(ইংরেজি: Bougainvillea; বৈজ্ঞানিক নাম: Bougainvillea) পুষ্প, গুল্মজাতীয় বৃক্ষের গণবিশেষ। বিভিন্ন রঙেরঅধিকারী এ ফুল গাছটি দক্ষিণ আমেরিকামহাদেশ থেকে উৎপত্তি হয়েছে। মূলতঃ উষ্ণমণ্ডলীয় দেশসমূহসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরদক্ষিণাঞ্চলে গৃহসজ্জ্বা কিংবা বাড়ীর চারপাশের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধিতে লতাজাতীয় গুল্ম হিসেবে বাগানবিলাস জন্মানো হয়। ফরাসী আবিস্কারকলুই অটোইন ডি বোগেইনভিলিয়া'র নাম অনুসারে এ গাছের নামকরণ রাখা হয়েছে বোগেইনভিলিয়া বা বাগানবিলাস।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ:Plantae
বিভাগ:Magnoliophyta
শ্রেণী:Magnoliopsida
বর্গ:Caryophyllales
পরিবার:Nyctaginaceae
গোত্র:Bougainvilleeae
গণ:Bougainvillea
Comm. ex Juss.

প্রজাতি:Tricycla Cav.

# টগরঃ

ঝোপঝাড়বিশিষ্ট চিরহরিৎ গাছ। আগে টগরের উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম ছিল Ervatamia coronaria stapf. এখন বৈজ্ঞানিক নাম Tabernaemontana divaricata (L.) Br. যা Apocynaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। এটি গর্ভশীর্ষ পুষ্প ৷

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ: Plantae
(শ্রেণীবিহীন): Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন): Eudicots
(শ্রেণীবিহীন): Asterids
বর্গ:Gentianales
পরিবার:Apocynaceae
উপপরিবার:Rauvolfioideae
গণ:Tabernaemontana Species.

# রঙ্গনঃ

শোভাবর্ধনকারী উদ্ভিদ হিসেবে অতি জনপ্রিয়। এটি গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ।

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসঃ
জগৎ: Plantae
(শ্রেণীবিহীন): Angiosperms
(শ্রেণীবিহীন): Eudicots
(শ্রেণীবিহীন): Asterids
বর্গ: Gentianales
পরিবার: Rubiaceae
উপপরিবার: Ixoroideae
গোত্র: Ixoreae
গণ: Ixora
প্রজাতি: I. coccinea

দ্বিপদী নামঃ Ixora coccinea.

Comments

Popular Posts

টেক্সটাইল ডাইং কেমিক্যাল গুলির নাম এবং ব্যবহার

ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা  :  কালার ফিক্সং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জন্য  ব্যবহার করা  হয়। ২. পার-অক্সাইড : ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয়। ৩. স্টেবিলাইজার : পার-অক্সাডের রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার-অক্সাইড খুব দ্রুত ভেঙে পার-হাইড্রোক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে, যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী। ৪. ডিটারজেন্ট :  ওয়েটিং অথবা ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৫. এন্টিক্রিজিং এজেন্ট:  নিটিং এর পর ও ওয়েট প্রসেসিং এর সময়  ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে। ডাইং এর সময় তাই তা দূর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর কেমিক্যাল। ৬. সিকুস্টারিং এজেন্ট: পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন, হার্ডনেস রিমুভ করতে  ও পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয়। ৭. ওয়েটিং এজেন্ট :  সারফেস টেনশন দূর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েটিং প্রপার

উপন্যাসের গঠন কৌশল

বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক E.M. Forster- এর মতে, কমপক্ষে ৫০ হাজার শব্দ দিয়ে উপন্যাস রচিত হওয়া উচিত। উপন্যাস সাহিত্যের এমন একটি মাধ্যম যেখানে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়ার অবকাশ থাকে। এখানে লেখক প্রাণখুলে তাঁর মতামত লিপিবদ্ধ করতে পারেন বা একেকটি চরিত্রকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন সকল ধরনের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে। উপন্যাসকে এক সুবিশাল ক্যানভাস হিসেবে ধরা যায়, লেখক তাঁর পরিকল্পনা মাফিক একেকটি অধ্যায়কে জায়গা করে দেন সেখানে। স্থান-কালের যথার্থ উল্লেখ, বাস্তবতার প্রতি তীক্ষ্ন দৃষ্টি রাখা, মানুষের হৃদয়ের গভীর তলদেশ স্পর্শ করার ক্ষমতা—ইত্যাদি দরকার একটি সার্থক উপন্যাসের জন্য। উপন্যাস বিশ্লেষকগণ একটি সার্থক উপন্যাসের গঠন কৌশল নিয়ে ছয়টি রীতির কথা বলেছেন। প্লট বা আখ্যান সম্পাদনাঃ উপন্যাসের ভিত্তি একটি দীর্ঘ কাহিনি। যেখানে মানব-মানবীর তথা ব্যক্তির সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ, ঘৃণা-ভালোবাসা ইত্যাদি ঘটনা প্রাধান্য লাভ করে। উপন্যাসের প্লট বা আখ্যান হয় সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত। প্লটের মধ্যে ঘটনা ও চরিত্রের ক্রিয়াকাণ্ডকে এমনভাবে বিন্যস্ত করা হয় যাতে তা বাস্তব জীবনকে প্র

নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়া ও তাসবীহ সমূহ

জায়নামাযে দাঁড়ানোর দোয়া اِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ حَنِيْفًا وَّمَا اٰنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ- উচ্চারণ-ইন্নি ওয়াজ্জাহতু ওয়াজ্হিয়া লিল্লাযী ফাতারাস্ সামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানীফাও ওয়ামা আনা মিনাল মুশরিকীন। ছানা سُبْحَانَكَ اَللّٰهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالٰى جَدُّكَ وَلَا اِلٰهَ غَيْرُكَ- উচ্চারণ- সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বি-হামদিকা ওয়া তাবারাকাসমুকা ওয়া তায়ালা জাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা। রুকূর তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْعَظِيْمِ উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম। অর্থাৎ- আমার মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করতছি। তাসমীহ سَمِعَ اللّٰهُ لِمَنْ حَمِدَهْ উচ্চারণ- সামি আল্লাহুলিমান হামিদাহ। অর্থাৎ- যে তাহার (আল্লাহর) প্রশংসা করে, আল্লাহ তাহা শুনেন। তাহমীদ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ উচ্চারণ- রাব্বানা লাকাল হামদ। অর্থাৎ- হে আমাদের প্রতিপালক, তুমি প্রশংসিত। সিজদার তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْاَعْلٰى উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা। অর্থাৎ- আমার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রভুর পবিত্রতা বর্ণনা করতেছি। আত্তাহিয়্যাতু اَلتَّحِيّ