কুইচ্চা মুরগীর লাহান ঝিম পারতাছিলাম। মাঝেমধ্যে খাডের এইমাতা থাইক্কা গইর মাইরা হেইমাতাত যাই আবার গইর মাইরা এই মাতাত আই। হুট কইরা হুনি পাশের রুমেত্তে আম্মা চিক্কার পাইরা কইতাছে,
- বিষ দে...বিষ দে...!
আমি আর আব্বা আতাফাতা কইরা কুট্টা দৌড় মারলাম আম্মার ঘরো। আব্বা কাফা কাফা আবেগী গলায় কইলো,
- সংসারো একটু আধটু কাইজ্জা কাজ্জি, মান অভিমান থাকবোই। এর লাইজ্ঞা কেউ বিষ খায়? আমগর কতা ভাবতা না? তিন ডা আবু গেন্দা রাইক্ষা তুমি বিষ খাইবা? আমগর কি অইবো?(আব্বার আবেগী কতা হুইন্না আমিও একটু কানছিলাম)
আব্বার কতা হুইন্না আম্মা আশফান তে পড়ছে। কইলো,
- বিষ খাইতাম কে?
- তে বিষ দে, বিষ দে কইয়া চিল্লাও ক্যা?
- ও এই আলাপ?
- আমি ত বিষ নাম্বার চ্যানেল দিবার কইতাছিলাম, স্ট্যার জলসা। রাখী বন্ধন দেহাম!(আম্মা লাজুক আসি দিয়া)
আব্বার দিকে চাইলাম, দেহি আব্বা আক কইরা রইছে!
ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা : কালার ফিক্সং করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। ২. পার-অক্সাইড : ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয়। ৩. স্টেবিলাইজার : পার-অক্সাডের রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার-অক্সাইড খুব দ্রুত ভেঙে পার-হাইড্রোক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে, যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী। ৪. ডিটারজেন্ট : ওয়েটিং অথবা ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৫. এন্টিক্রিজিং এজেন্ট: নিটিং এর পর ও ওয়েট প্রসেসিং এর সময় ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে। ডাইং এর সময় তাই তা দূর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর কেমিক্যাল। ৬. সিকুস্টারিং এজেন্ট: পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন, হার্ডনেস রিমুভ করতে ও পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয়। ৭. ওয়েটিং এজেন্ট : সারফেস টেনশন দূর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েটিং প্রপার
Comments
Post a Comment