আমি ব্রাজিলকে ৩টা শিরোপা নিতে দেখেছি, সেমিফাইনালে ৭ গোলও খেতে দেখেছি। দেখেছি ডেবিট লুইজের সেই কান্নাময় রক্তিম চোখ। দেখেছি মিনেইরো স্টেডিয়ামের সেলেসাও ভক্তদের অশ্রুভেজা চোখ। মনে আছে ব্রাজিল যখন পঞ্চম গোলটি হজম করলো তখন ক্যামেরাটা ছিলো ১০/১২ বছরের এক বালকের দিকে দেখেছি ঐ বালকের বুক ফাটা কান্না। দেখেছি সাবেক স্ট্রাইকার রোনালদো মাইক্রোফোন হাতে কিভাবে বাকরুদ্ধ হয়ে আছে ছিল। দেখেছি ব্রাজিল সাপোর্টারদের আদর্শ ব্রাজিলিস্তাদের সবার প্রিয় দাদু ক্লভিস অ্যাকোস্টা ফার্নানদেসের বিশ্বকাপ রেপ্লিকা জড়িয়ে ধরা অশ্রুহীন কান্না। আর স্বীকার হয়েছি আর্জেন্টাইনদের মারাত্নক ট্রলের। অথচ আজকে তারা নীতি কথা শোনাচ্ছে।আরে ভাই ভুলিনি ডেবিট লুইজের রক্তিম চোখ নিয়ে আপনাদের সেই মহৎ ট্রল। ভুলিনি নেইমারের মেরুদন্ড নিয় ট্রলটাও। আর সেভেন আপ তো আপনাদের রক্তে মিশে আছে, যেটা নিয়ে এখনো ট্রল করেন। অথচ আজ কত নীতি কথা, কি সুন্দর সুন্দর লেখা। কেন ভাই তখন ট্রল করার সময় মনে ছিলো না, ভবিষ্যত বলে কিছু আছে।
তবুও চাই আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ খেলুক।
ওরা বলেছিলো, সেভেন আপ আর আমরা বলছি বেস্ট অব লাক।
ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা : কালার ফিক্সং করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। ২. পার-অক্সাইড : ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয়। ৩. স্টেবিলাইজার : পার-অক্সাডের রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার-অক্সাইড খুব দ্রুত ভেঙে পার-হাইড্রোক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে, যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী। ৪. ডিটারজেন্ট : ওয়েটিং অথবা ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৫. এন্টিক্রিজিং এজেন্ট: নিটিং এর পর ও ওয়েট প্রসেসিং এর সময় ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে। ডাইং এর সময় তাই তা দূর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর কেমিক্যাল। ৬. সিকুস্টারিং এজেন্ট: পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন, হার্ডনেস রিমুভ করতে ও পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয়। ৭. ওয়েটিং এজেন্ট : সারফেস টেনশন দূর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েটিং প্রপার
Comments
Post a Comment