একটা সময় যে ব্যান্ডটি
শুধুমাত্র
ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসেই রাজত্ব
করতো; বর্তমান সময়ে সেটিই
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ডদল। ।
এখন তারা ইউনিভার্সিটির
গণ্ডি পেরিয়ে বাংলাদেশের বেশিরভাগ
তরুণ সমাজের কাছে প্রিয় একটি নাম।
এ ব্যান্ডটির জন্ম হয়েছিল ১৯৯৬ সালে।
কিন্তু ২০০০ সালে এ ব্যান্ডটির নতুন
করে যাত্রা শুরু হয়। �শিরোনামহীন�
নামটির জন্ম হয়েছিল কিছু শিরোনামহীন
গান ও শিরোনামহীন শ্রোতার ওপর
ভিত্তি করে। ঢাকা ইউনিভার্সিটির
ক্যাম্পাস টেবিল চাপড়ে গান গাইতো এরা;
এরপর একটি একুয়েস্টিক গিটার;
এভাবে আস্তে আস্তে ফিউশন ঘরানার এ
ব্যান্ড দলটি যাত্রা শুরু করে।
বেজ গিটারিস্ট জিয়া বলেন, 'আমাদের
পথচলার শুরুটা ছিল কাঁটাময়। সম্বল ছিল
একটা মাত্র গিটার। তবে মনে সাহস
জোগাতো আমাদের গান। যেগুলো ছিল
ব্যান্ডের হাতিয়ার।' ব্যান্ডের অন্য
সদস্যরা হচ্ছেন ভোকাল তুহিন, গিটার
তুষার, ড্রামস্ শাফিন এবং কি বোর্ড
রাজিব।
শিরোনামহীন ব্যান্ডটি প্রথম গান
গাইতো ঢাকা নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের
সঙ্গে। এ নাট্য দল যখন
ঢাকা ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে নাটক
করতো তার আগে তারা বিভিন্ন ধরনের
গান করতো। শিরোনামহীনের ব্যান্ড
ইন্ডাস্ট্রিতে আসার
পেছনে রয়েছে শ্রোতাদের প্রচণ্ড
ভালোবাসা। শুরুর দিকের শুধু জিয়াউর
রহমান ছাড়া আর কেউ নেই। এরপর নতুন
করে পথচলা। এ নতুন পথের যাত্রী হলেন
তানযীর তুহীন ভোকাল, রাজীব আহমেদ
কিবোর্ড, কাজী শাফিন আহমেদ ড্রামস,
তুষার লিড গিটার আর শিরোনামহীনের
সেই প্রথম পথযাত্রী জিয়াউর রহমান
বেইজ।
নানা টানাপোড়েন পাড়ি দিয়ে ব্যান্ডের
প্রথম একক অ্যালবাম 'জাহাজী' প্রকাশ
পায় ২০০৪ সালে। 'জাহাজী' প্রকাশের
অল্পদিনেই ব্যাপক
সাড়া ফেলে শ্রোতা মহলে। নিম্নমানের
একটি হোম স্টুডিওতে রেকর্ড হয়েছিল
পুরো অ্যালবাম। জিয়া বলেন, 'আর্থিক
অসচ্ছলতার কারণে গানের সাউন্ড
কোয়ালিটি ভালো করা সম্ভব হয়নি। তাই
কোনো কোম্পানি আমাদের অ্যালবাম
প্রকাশ করতে রাজি হয়নি।'
প্রথম অ্যালবামের গানে সেতারের ব্যবহার
গানগুলোতে যোগ করেছিল ভিন্ন স্বাদ।
দ্বিতীয় অ্যালবাম 'ইচ্ছে ঘুড়ি' প্রকাশ পায়
২০০৬ সালে। তৃতীয় অ্যালবাম 'বন্ধ
জানালা' প্রকাশিত হয় ২০০৯ সালে।
মিক্সড ও ব্যান্ড অ্যালবাম মিলিয়ে এখন
পর্যন্ত তাঁদের প্রকাশিত মৌলিক গানের
সংখ্যা ৪৯।
'শিরোনামহীন'-এর প্রতিটি গানই যেন
নিজের জীবনের এক একটি গল্প।
যে গল্পটা হয়তো কখনো কাউকে বলা হয়নি।
'চেনা শহর, চেনা রাস্তা, পরিচিত ঢাকা,
ভেসে যাচ্ছি চোখে আলো জ্বেলে জাহাজীর
মতো একা'
কিংবা 'একা পাখি বসে আছে শহুরে দেয়ালে,
শিস দিয়ে গান গায় ধূসর খেয়ালে'
গানগুলো যেন এভাবেই
আলো ফেলে কারো কারো জীবনে।
শিরোনামহীনের সবাই কেবল ব্যান্ডের
তারকাই নন, ব্যক্তিগত জীবনে একেকজন
পৃথিবী গড়ার কারিগরও বটে। জিয়াউর
রহমান বুয়েট থেকে পাস করা একজন
আর্কিটেক্ট। তানযীর তুহীন বুয়েট
থেকে পাস করা আর্কিটেক্ট। রাজীব
আহমেদ ডাক্তার। কাজী শাফিন আহমেদ
আর্কিটেক্টের ছাত্র এবং তুষার বুয়েট
থেকে পাস করা আর্কিটেক্ট। একজন
ছাড়া বাকিরা আর্কিটেক্ট।
ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসেই রাজত্ব
করতো; বর্তমান সময়ে সেটিই
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ডদল। ।
এখন তারা ইউনিভার্সিটির
গণ্ডি পেরিয়ে বাংলাদেশের বেশিরভাগ
তরুণ সমাজের কাছে প্রিয় একটি নাম।
এ ব্যান্ডটির জন্ম হয়েছিল ১৯৯৬ সালে।
কিন্তু ২০০০ সালে এ ব্যান্ডটির নতুন
করে যাত্রা শুরু হয়। �শিরোনামহীন�
নামটির জন্ম হয়েছিল কিছু শিরোনামহীন
গান ও শিরোনামহীন শ্রোতার ওপর
ভিত্তি করে। ঢাকা ইউনিভার্সিটির
ক্যাম্পাস টেবিল চাপড়ে গান গাইতো এরা;
এরপর একটি একুয়েস্টিক গিটার;
এভাবে আস্তে আস্তে ফিউশন ঘরানার এ
ব্যান্ড দলটি যাত্রা শুরু করে।
বেজ গিটারিস্ট জিয়া বলেন, 'আমাদের
পথচলার শুরুটা ছিল কাঁটাময়। সম্বল ছিল
একটা মাত্র গিটার। তবে মনে সাহস
জোগাতো আমাদের গান। যেগুলো ছিল
ব্যান্ডের হাতিয়ার।' ব্যান্ডের অন্য
সদস্যরা হচ্ছেন ভোকাল তুহিন, গিটার
তুষার, ড্রামস্ শাফিন এবং কি বোর্ড
রাজিব।
শিরোনামহীন ব্যান্ডটি প্রথম গান
গাইতো ঢাকা নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের
সঙ্গে। এ নাট্য দল যখন
ঢাকা ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে নাটক
করতো তার আগে তারা বিভিন্ন ধরনের
গান করতো। শিরোনামহীনের ব্যান্ড
ইন্ডাস্ট্রিতে আসার
পেছনে রয়েছে শ্রোতাদের প্রচণ্ড
ভালোবাসা। শুরুর দিকের শুধু জিয়াউর
রহমান ছাড়া আর কেউ নেই। এরপর নতুন
করে পথচলা। এ নতুন পথের যাত্রী হলেন
তানযীর তুহীন ভোকাল, রাজীব আহমেদ
কিবোর্ড, কাজী শাফিন আহমেদ ড্রামস,
তুষার লিড গিটার আর শিরোনামহীনের
সেই প্রথম পথযাত্রী জিয়াউর রহমান
বেইজ।
নানা টানাপোড়েন পাড়ি দিয়ে ব্যান্ডের
প্রথম একক অ্যালবাম 'জাহাজী' প্রকাশ
পায় ২০০৪ সালে। 'জাহাজী' প্রকাশের
অল্পদিনেই ব্যাপক
সাড়া ফেলে শ্রোতা মহলে। নিম্নমানের
একটি হোম স্টুডিওতে রেকর্ড হয়েছিল
পুরো অ্যালবাম। জিয়া বলেন, 'আর্থিক
অসচ্ছলতার কারণে গানের সাউন্ড
কোয়ালিটি ভালো করা সম্ভব হয়নি। তাই
কোনো কোম্পানি আমাদের অ্যালবাম
প্রকাশ করতে রাজি হয়নি।'
প্রথম অ্যালবামের গানে সেতারের ব্যবহার
গানগুলোতে যোগ করেছিল ভিন্ন স্বাদ।
দ্বিতীয় অ্যালবাম 'ইচ্ছে ঘুড়ি' প্রকাশ পায়
২০০৬ সালে। তৃতীয় অ্যালবাম 'বন্ধ
জানালা' প্রকাশিত হয় ২০০৯ সালে।
মিক্সড ও ব্যান্ড অ্যালবাম মিলিয়ে এখন
পর্যন্ত তাঁদের প্রকাশিত মৌলিক গানের
সংখ্যা ৪৯।
'শিরোনামহীন'-এর প্রতিটি গানই যেন
নিজের জীবনের এক একটি গল্প।
যে গল্পটা হয়তো কখনো কাউকে বলা হয়নি।
'চেনা শহর, চেনা রাস্তা, পরিচিত ঢাকা,
ভেসে যাচ্ছি চোখে আলো জ্বেলে জাহাজীর
মতো একা'
কিংবা 'একা পাখি বসে আছে শহুরে দেয়ালে,
শিস দিয়ে গান গায় ধূসর খেয়ালে'
গানগুলো যেন এভাবেই
আলো ফেলে কারো কারো জীবনে।
শিরোনামহীনের সবাই কেবল ব্যান্ডের
তারকাই নন, ব্যক্তিগত জীবনে একেকজন
পৃথিবী গড়ার কারিগরও বটে। জিয়াউর
রহমান বুয়েট থেকে পাস করা একজন
আর্কিটেক্ট। তানযীর তুহীন বুয়েট
থেকে পাস করা আর্কিটেক্ট। রাজীব
আহমেদ ডাক্তার। কাজী শাফিন আহমেদ
আর্কিটেক্টের ছাত্র এবং তুষার বুয়েট
থেকে পাস করা আর্কিটেক্ট। একজন
ছাড়া বাকিরা আর্কিটেক্ট।
“শিরোনামহীন”
ব্যান্ডের সদস্যদের সংক্ষিপ্ত
কিছু পরিচয়
নামঃ তানজীর তুহিন
স্ট্যান্সঃ ভোকাল
এক্স-ব্যান্ডঃ নীল
জন্মতারিখঃ ২৬ সেপ্টেম্বর
মিউজিক সংক্রান্ত ব্যাকগ্রাউন্ডঃ বাফা(নজরুল এবং ক্লাসিক্যাল) -
নামঃ তানজীর তুহিন
স্ট্যান্সঃ ভোকাল
এক্স-ব্যান্ডঃ নীল
জন্মতারিখঃ ২৬ সেপ্টেম্বর
মিউজিক সংক্রান্ত ব্যাকগ্রাউন্ডঃ বাফা(নজরুল এবং ক্লাসিক্যাল) -
ওস্তাদ আকতার সাদমানী-অজিত রয়-কিরন চন্দ্র রয়-নিয়াজ মোহাম্মাদ চৌধুরী-তপন মাহমুদ-ওস্তাদ নারায়ণ
চন্দ্র বাসক-রফিকুল ইসলাম
পেশাঃ আর্কিটেক্ট
শখঃ ছবি আঁকা, গান গাওয়া, টিভি দেখা, খাওয়া।
নামঃ জিয়াউর রহমান
স্ট্যান্সঃ বেজ
এক্স-ব্যান্ডঃ থ্রাসহোল্ড
জন্মতারিখঃ ৭ জানুয়ারি
মিউজিক সংক্রান্ত ব্যাকগ্রাউন্ডঃ লিটন অধিকারী রিন্টুর বই/পঙক্তি/ট্যাবসমুহ
পেশাঃ আর্কিটেক্ট
শখঃ মুভি, চায়ের দোকানে/ ইন্টারনেটে আড্ডা দেওয়া(সংস্কৃতিবিষয়ক)
নামঃ দিয়াত খান
স্ট্যান্সঃ গীটার
এক্স-ব্যান্ডঃ নীল
জন্মতারিখঃ ৩ মে
মিউজিক সংক্রান্ত ব্যাকগ্রাউন্ডঃ এসজিজি(গীটার ইন্সটিটিউশন) থেকে কোর্স
পেশাঃ মিউজিসিয়ান
শখঃ মুভি দেখা, ফুটবল, ঘুড়ে বেড়ানো
নামঃ তুষার
স্ট্যান্সঃ গীটার
এক্স-ব্যান্ডঃ শহর
জন্মতারিখঃ ২৫ অক্টোবর
মিউজিক সংক্রান্ত ব্যাকগ্রাউন্ডঃ দেশি বিদেশি স্বনামধন্য গীটারিস্টদের দ্বারা অনুপ্রাণিত
পেশাঃ আর্কিটেক্ট
শখঃ গীটার বাজানো, মুভি দেখা
পেশাঃ আর্কিটেক্ট
শখঃ ছবি আঁকা, গান গাওয়া, টিভি দেখা, খাওয়া।
নামঃ জিয়াউর রহমান
স্ট্যান্সঃ বেজ
এক্স-ব্যান্ডঃ থ্রাসহোল্ড
জন্মতারিখঃ ৭ জানুয়ারি
মিউজিক সংক্রান্ত ব্যাকগ্রাউন্ডঃ লিটন অধিকারী রিন্টুর বই/পঙক্তি/ট্যাবসমুহ
পেশাঃ আর্কিটেক্ট
শখঃ মুভি, চায়ের দোকানে/ ইন্টারনেটে আড্ডা দেওয়া(সংস্কৃতিবিষয়ক)
নামঃ দিয়াত খান
স্ট্যান্সঃ গীটার
এক্স-ব্যান্ডঃ নীল
জন্মতারিখঃ ৩ মে
মিউজিক সংক্রান্ত ব্যাকগ্রাউন্ডঃ এসজিজি(গীটার ইন্সটিটিউশন) থেকে কোর্স
পেশাঃ মিউজিসিয়ান
শখঃ মুভি দেখা, ফুটবল, ঘুড়ে বেড়ানো
নামঃ তুষার
স্ট্যান্সঃ গীটার
এক্স-ব্যান্ডঃ শহর
জন্মতারিখঃ ২৫ অক্টোবর
মিউজিক সংক্রান্ত ব্যাকগ্রাউন্ডঃ দেশি বিদেশি স্বনামধন্য গীটারিস্টদের দ্বারা অনুপ্রাণিত
পেশাঃ আর্কিটেক্ট
শখঃ গীটার বাজানো, মুভি দেখা
নামঃ রাজীব আহমেদ
স্ট্যান্সঃ কি-বোর্ড
এক্স-ব্যান্ডঃ শহর
জন্মতারিখঃ ১ জানুয়ারি
পেশাঃ ডাক্তার
শখঃ গান গাওয়া, মুভি দেখা, পড়াশুনা করা
নামঃ কাজী আহমেদ শাফিন
স্ট্যান্সঃ ড্রামার
এক্স-ব্যান্ডঃ নীল
জন্মতারিখঃ ৩ আগস্ট
পেশাঃ আর্কিটেক্ট এর ছাত্র
শখঃ বাজানো, পড়াশুনা করা।
স্ট্যান্সঃ কি-বোর্ড
এক্স-ব্যান্ডঃ শহর
জন্মতারিখঃ ১ জানুয়ারি
পেশাঃ ডাক্তার
শখঃ গান গাওয়া, মুভি দেখা, পড়াশুনা করা
নামঃ কাজী আহমেদ শাফিন
স্ট্যান্সঃ ড্রামার
এক্স-ব্যান্ডঃ নীল
জন্মতারিখঃ ৩ আগস্ট
পেশাঃ আর্কিটেক্ট এর ছাত্র
শখঃ বাজানো, পড়াশুনা করা।
Comments
Post a Comment