Skip to main content

Garments CAD and CAM

প্রশ্ন ১. কম্পিউটার এইডেড ডিজাইন বা ক্যাড বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ ক্যাড এক ধরনের ডিজাইন কার্যক্রম, যা কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন ডিজাইনের উন্নয়ন, বিশ্লেষণ, তৈরি, পরিবর্তন, পরিবর্ধন বা পরিপূর্ণ বিকাশে ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ২. কম্পিউটার এইডেড ম্যানুফ্যাকচারিং বা ক্যাম বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ যখন কম্পিউটার সিস্টেমকে প্ল্যান, পরিচলন এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে উৎপাদনীয় কারখানার কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়, তখন তাকে কম্পিউটার এইডেড ম্যানুফ্যাকচারিং বলে।
প্রশ্ন ৩. ক্যাড সফটওয়ার কি?
উত্তরঃ এক ধরনের ডিজাইনেবল সফটওয়ার, যাতে বিভিন্ন ডাটা ইনপুটে সহজেই প্রয়োজনীয় ড্রইং ডিজাইন অঙ্কন, পরিবর্তন করা যায়।
প্রশ্ন ৪. ক্যাড হার্ডওয়ার কি?
উত্তরঃ একটি সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট, যা একাধিক ওয়ার্ক স্টেশন (গ্রাফিক্স ডিসপ্লে টার্মিনালসহ) এবং আনুষাঙ্গিক ডিভাইস যেমন প্রিন্টার, প্লটার, ড্রাফটিং সরঞ্জামাদি নিয়ে গঠিত।
প্রশ্ন ৫. ক্যাড সেকশনে কি কি কাজ করা হয়?
উত্তরঃ গার্মেন্টস ডিজাইন, স্যাম্পল ডেভেলপমেন্ট, প্যাটার্ন ডিজাইন, মার্কার মেকিং ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৬. কোন স্থানকে গার্মেন্টস এর মূলবিন্দু বলা হয়?
উত্তরঃ ক্যাড রুমকে।
প্রশ্ন ৭. ক্যাড/ক্যামের এর প্রচলন শুরু হয় কখন থেকে?
উত্তরঃ বিগত আশির দশক থেকে।
প্রশ্ন ৮. মার্কার কয়টি ধাপে করা হয়?
উত্তরঃ তিনটি ধাপে।
প্রশ্ন ৯. কি কি পদ্ধতিতে প্যাটার্ন তৈরি করা যায়?
উত্তরঃ দুই পদ্ধতিতে। যথাঃ ক. ম্যানুয়াল পদ্ধতি, খ. কম্পিউটারাইজড পদ্ধতি।
প্রশ্ন ১০. ওয়ার্ক এরিয়া কি?
উত্তরঃ ক্যাড সফটওয়ারের যে স্থানে প্যাটার্ন এর কাজ করা হয়, তাকে ওয়ার্ক এরিয়া বলে।
প্রশ্ন ১১. প্যাটার্ন প্রসেসিং কাকে বলে?
উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ায় প্যাটার্ন তৈরির পর পরবর্তী ধাপ অর্থাৎ মার্কার সম্পন্ন করার জন্য ধাপে ধাপে প্যাটার্নগুলোকে প্রক্রিয়াকরণ করা হয়, তাকে প্যাটার্ন প্রসেসিং বলে।
প্রশ্ন ১২. প্যাটার্ন ডিজিটাইজিং কাকে বলে?
উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ায় ডিজিটাইজিং বোর্ড এর উপর ম্যানুয়াল প্রক্রিয়ায় তৈরি প্যাটার্নগুলোকে নির্দিষ্ট নিয়মে ক্যাড সফটওয়ারে ডাটা প্রবেশ করানো হয়, তাকে ডিজিটাইজিং বলে।
প্রশ্ন ১৩. প্যাটার্ন ডিজাইন সিস্টেম কাকে বলে?
উত্তরঃ PDS এর বিভিন্ন অপশন ব্যবহার করে পোশাকের ডিজাইন অনুযায়ী যেখানে প্যাটার্ন গ্রেডিং করা হয়, ঐ স্থানকে প্যাটার্ন ডিজাইন সিস্টেম বলে।
প্রশ্ন ১৪. কোন সাউজের উপর ভিত্তি করে প্যাটার্ন গ্রেডিং করা হয়?
উত্তরঃ বেস সাইজের উপর।
প্রশ্ন ১৫. ক্যাড সফটওয়ারে কোন মাধ্যমে গ্রেড রুল লেখা হয়?
উত্তরঃ রুল টেবল এর মাধ্যমে।
প্রশ্ন ১৬. গ্রেড রুল এ কি কাজ করা হয়?
উত্তরঃ প্যাটার্ন এর সাইজ লেখা হয়।
প্রশ্ন ১৭. নিউমেরিক পদ্ধতিতে কিভাবে সাউজ লিখা হয়?
উত্তরঃ শুধুমাত্র সংখ্যা দিয়ে। যেমন ৮, ১০, ১২ ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১৮. আলফা-নিউমেরিক পদ্ধতিতে কিভাবে সাউজ লিখা হয়?
উত্তরঃ শুধুমাত্র বর্ণ যেমন S, M, L, XL, XXL ইত্যাদি অথবা সংখ্যা ও বর্ণের সমন্বয়ে যেমন 3T, 4T, 5T ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১৯. সাইজ মেজারমেন্ট শিট কি?
উত্তরঃ পোশাক তৈরির জন্য বায়ার যে পরিমাপের তালিকা প্রদান করে থাকেন, তাকে সাইজ মেজারমেন্ট শিট বলে।
প্রশ্ন ২০. বেস সাইজ কি?
উত্তরঃ পোশাকের যে সাইজ এর স্যাম্পল গার্মেন্টস তৈরি করে অ্যাপ্রুভাল এর জন্য বায়ার এর নিকট উপস্থাপন করা হয়, তাকে বেস সাইজ বলে।
প্রশ্ন ২১. গ্রেড রুল টেবল কি?
উত্তরঃ প্রতিটি প্যাটার্ন এসাইজ লেখার কাজটিকে গ্রেড রুল টেবল বলে।
প্রশ্ন ২২. প্যাটার্ন ডিজাইনিং কাকে বলে?
উত্তরঃ গার্মেন্টস কারখানায় পোশাক তৈরির পূর্বে একটি পোশাকের প্রতিটি অংশের অবিকল প্রতিচ্ছবি তৈরি করাই হচ্ছে প্যাটার্ন ডিজাইনিং।
প্রশ্ন ২৩. ক্যাদ এর সাহায্যে কোন কোন কাজ করা যায়?
উত্তরঃ দুই ধরনের। যথাঃ ক. প্যাটার্ন মেকিং, খ. মার্কার মেকিং।
প্রশ্ন ২৪. কিভাবে কাপড় সেভ করা যায়?
উত্তরঃ মার্কার তৈরির সময় প্যাটার্নসমূহ সঠিকভাবে তুলনামূলক কম আয়তনে প্লেস করার মাধ্যমে।
প্রশ্ন ২৫. মডেল কি?
উত্তরঃ মডেল হচ্ছে প্যাটার্ন এর সকল পিস এর একটি গ্রুপ, যা দ্বারা একটি পূর্ণাঙ্গ পোশাক তৈরি করা যায়।
প্রশ্ন ২৬. শেডিং মার্কার কি?
উত্তরঃ ফেব্রিকের শেডিং বিবেচনা করে যে মার্কার তৈরি করা হয়, তাকে শেডিং মার্কার বলে।
প্রশ্ন ২৭. নন-শেডিং মার্কার কি?
উত্তরঃ যে ফেব্রিকের শেডিং থাকে না তা বিবেচনা করে যে মার্কার তৈরি করা হয়, তাকে নন-শেডিং মার্কার বলে।
প্রশ্ন ২৮. ওয়ান ওয়ে মার্কার কি?
উত্তরঃ যে মার্কার এ প্যাটার্ন পিসগুলো একই দিকে মুখ করে বসানো হয়, তাকে ওয়ান ওয়ে মার্কার বলে।
প্রশ্ন ২৯. টু ওয়ে মার্কার কি?
উত্তরঃ যে মার্কার এ প্যাটার্ন পিসগুলো উভয় দিকে মুখ করে বসানো হয়, তাকে টু ওয়ে মার্কার বলে।
প্রশ্ন ৩০. চেক/প্লেইড মার্কার কি?
উত্তরঃ চেক কাপড়ের বিষয় বিবেচনা করে চেক মিলিয়ে যে মার্কার তৈরি করা হয়, তাকে চেক/প্লেইড মার্কার বলে।
প্রশ্ন ৩১. ফেব্রিক কনজাম্পশন কাকে বলে?
উত্তরঃ একটি পূর্নাঙ্গ পোশাক তৈরি করতে যে পরিমাণ ফেব্রিকের প্রয়োজন হয়, তাকে ফেব্রিক কনজাম্পশন বলে।
প্রশ্ন ৩২. মার্কার মেকিং বলতে কি বুঝায়?
উত্তরঃ যে পদ্ধতিতে কম্পিউটারের সাহায্যে পূর্বে প্রস্তুতকৃত প্যাটার্নগুলো কতিপয় ধাপ অতিক্রমের মাধ্যমে সম্ভাব্য সর্বনিম্ন কাপড় অপচয় করে মার্কার তৈরি করা হয়, তাকে মার্কার মেকিং বলে।
প্রশ্ন ৩৩. কম্পিউটারের সাহায্যে মার্কার তৈরির সুবিধা কি?
উত্তরঃ অতি অল্প সময়ে এবং নিখুঁতভাবে মার্কার তৈরি করা যায়। ফলে মার্কার দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
প্রশ্ন ৩৪. স্ট্যাটিক কাটিং সিস্টেম কি?
উত্তরঃ ইহা একটি উইন্ডোজ ভিত্তিক সফটওয়ার।
প্রশ্ন ৩৫. আটোমেটিক কাটিং পদ্ধতির কাটিং স্পিড কত?
উত্তরঃ ৩০ সে.মি/সে.
প্রশ্ন ৩৬. ওভেন ফেব্রিকের ক্ষেত্রে প্লটারের প্রস্থ কত?
উত্তরঃ ৭৩ ইঞ্চি।
প্রশ্ন ৩৭. নিট ফেব্রিকের ক্ষেত্রে প্লটারের প্রস্থ কত?
উত্তরঃ ৭২ থেকে ৮৪ ইঞ্চি।
প্রশ্ন ৩৮. প্লটিং কি?
উত্তরঃ ক্যাড সফটওয়ারের সাহায্যে মার্কার মেকিং করার পর চাহিদা অনুযায়ী দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ বিশিষ্ট মার্কার প্লটার মেশিনে প্রিন্ট করে বের করার জন্য যে প্রক্রিয়াকরণ কয়া হয়, তাকে প্লিটিং বলে।
প্রশ্ন ৩৯. কাটিং কি?
উত্তর;  যে প্রক্রিয়ায় মার্কারের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ অনুসারে ফেব্রিক লে তৈরি করার পর মার্কার অনুযায়ী কাপড় কেটে পোশাকের প্রতিটি অংশ আলাদাভাবে পাওয়া যায়, তাকে কাটিং বলে।
প্রশ্ন ৪০. ম্যানুয়াল কাটিং কাকে বলে?
উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ায় দক্ষ অপারেটরের সাহায্যে স্ট্রেইট নাইফ বা ব্যান্ড নাইফ কাটিং মেশিন দ্বারা মার্কার অনুযায়ী কাপড় কেটে পোশাকের প্রতিটি অংশ আলাদাভাবে পাওয়া যায়, তাকে ম্যানুয়াল কাটিং বলে।
প্রশ্ন ৪১. কম্পিউটারাইজড কাটিং কাকে বলে?
উত্তরঃ যে পদ্ধতিতে কম্পিউটারাইজড বা স্বয়ংক্রিয় কাটিন মেশিনের সাহায্যে মার্কার অনুযায়ী কাপড় কেটে পোশাকের প্রতিটি অংশ আলাদাভাবে পাওয়া যায়, তাকে কম্পিউটারাইজড কাটিং বলে।
প্রশ্ন ৪২. কাপড় কাটার শর্তাবলি কি কি?
উত্তরঃ ক. কাটার সূক্ষ্মতা, খ. সুন্দর কর্তিত প্রান্ত, গ. পোড়া বা গলনহীন প্রান্ত, ঘ. কাপড়ের লে ধারক, ঙ. সামঞ্জস্যপূর্ণ কাটা।
প্রশ্ন ৪৩. ডিজিটাইজিং কার্সর বা হ্যান্ডসেটের বাটন কয়টি?
উত্তরঃ ১৬ টি।
প্রশ্ন ৪৪. অটো মার্ক এর কাজ কি?
উত্তরঃ প্যাটার্ন গুলো দিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মার্কার তৈরি ও প্রদর্শন করা।
প্রশ্ন ৪৫. কাটিং টেবিলের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কত?
উত্তরঃ দৈর্ঘ্য ১৫ থেকে ৩০ গজ এবং প্রস্থ ৭২ ইঞ্চি।
প্রশ্ন ৪৬. নচ ডেপথ এর পরিমাপ কত?
উত্তরঃ সাধারণত ০.৩০ মি.মি.
প্রশ্ন ৪৭. অ্যাকুমার্ক এক্সপ্লোরার কি?
উত্তরঃ একটি খুবই শক্তিশালী অ্যাপ্লিকেশন। এটি প্যাটার্ন ডিজাইন তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ৪৮. মেট্রিক পদ্ধতিতে প্যাটার্ন এর পরিমাপের একক কি?
উত্তরঃ সেন্টিমিটার।
প্রশ্ন ৪৯. ইম্পেরিয়াল পদ্ধতিতে প্যাটার্ন এর পরিমাপের একক কি?
উত্তরঃ ইঞ্চি।
প্রশ্ন ৫০. পিস প্লট প্যারামিটার এর সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ কোন নির্দিষ্ট ডিজাইনের পোশাকের প্যাটার্ন প্রস্তুত সম্পন্ন হওয়ার পর উক্ত প্যাটার্নের কোন একটি পিসকে প্লটার এর সাহায্যে প্রিন্ট করে বের করার জন্য যে সকল প্যারামিটার ব্যবহার করা হয়, তাকে পিস প্লট প্যারামিটার বলে।
 

Comments

Popular Posts

টেক্সটাইল ডাইং কেমিক্যাল গুলির নাম এবং ব্যবহার

ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা  :  কালার ফিক্সং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জন্য  ব্যবহার করা  হয়। ২. পার-অক্সাইড : ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয়। ৩. স্টেবিলাইজার : পার-অক্সাডের রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার-অক্সাইড খুব দ্রুত ভেঙে পার-হাইড্রোক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে, যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী। ৪. ডিটারজেন্ট :  ওয়েটিং অথবা ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৫. এন্টিক্রিজিং এজেন্ট:  নিটিং এর পর ও ওয়েট প্রসেসিং এর সময়  ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে। ডাইং এর সময় তাই তা দূর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর কেমিক্যাল। ৬. সিকুস্টারিং এজেন্ট: পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন, হার্ডনেস রিমুভ করতে  ও পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয়। ৭. ওয়েটিং এজেন্ট :  সারফেস টেনশন দূর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েটিং প্রপার

উপন্যাসের গঠন কৌশল

বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক E.M. Forster- এর মতে, কমপক্ষে ৫০ হাজার শব্দ দিয়ে উপন্যাস রচিত হওয়া উচিত। উপন্যাস সাহিত্যের এমন একটি মাধ্যম যেখানে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়ার অবকাশ থাকে। এখানে লেখক প্রাণখুলে তাঁর মতামত লিপিবদ্ধ করতে পারেন বা একেকটি চরিত্রকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন সকল ধরনের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে। উপন্যাসকে এক সুবিশাল ক্যানভাস হিসেবে ধরা যায়, লেখক তাঁর পরিকল্পনা মাফিক একেকটি অধ্যায়কে জায়গা করে দেন সেখানে। স্থান-কালের যথার্থ উল্লেখ, বাস্তবতার প্রতি তীক্ষ্ন দৃষ্টি রাখা, মানুষের হৃদয়ের গভীর তলদেশ স্পর্শ করার ক্ষমতা—ইত্যাদি দরকার একটি সার্থক উপন্যাসের জন্য। উপন্যাস বিশ্লেষকগণ একটি সার্থক উপন্যাসের গঠন কৌশল নিয়ে ছয়টি রীতির কথা বলেছেন। প্লট বা আখ্যান সম্পাদনাঃ উপন্যাসের ভিত্তি একটি দীর্ঘ কাহিনি। যেখানে মানব-মানবীর তথা ব্যক্তির সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ, ঘৃণা-ভালোবাসা ইত্যাদি ঘটনা প্রাধান্য লাভ করে। উপন্যাসের প্লট বা আখ্যান হয় সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত। প্লটের মধ্যে ঘটনা ও চরিত্রের ক্রিয়াকাণ্ডকে এমনভাবে বিন্যস্ত করা হয় যাতে তা বাস্তব জীবনকে প্র

নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়া ও তাসবীহ সমূহ

জায়নামাযে দাঁড়ানোর দোয়া اِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ حَنِيْفًا وَّمَا اٰنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ- উচ্চারণ-ইন্নি ওয়াজ্জাহতু ওয়াজ্হিয়া লিল্লাযী ফাতারাস্ সামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানীফাও ওয়ামা আনা মিনাল মুশরিকীন। ছানা سُبْحَانَكَ اَللّٰهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالٰى جَدُّكَ وَلَا اِلٰهَ غَيْرُكَ- উচ্চারণ- সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বি-হামদিকা ওয়া তাবারাকাসমুকা ওয়া তায়ালা জাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা। রুকূর তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْعَظِيْمِ উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম। অর্থাৎ- আমার মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করতছি। তাসমীহ سَمِعَ اللّٰهُ لِمَنْ حَمِدَهْ উচ্চারণ- সামি আল্লাহুলিমান হামিদাহ। অর্থাৎ- যে তাহার (আল্লাহর) প্রশংসা করে, আল্লাহ তাহা শুনেন। তাহমীদ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ উচ্চারণ- রাব্বানা লাকাল হামদ। অর্থাৎ- হে আমাদের প্রতিপালক, তুমি প্রশংসিত। সিজদার তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْاَعْلٰى উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা। অর্থাৎ- আমার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রভুর পবিত্রতা বর্ণনা করতেছি। আত্তাহিয়্যাতু اَلتَّحِيّ