Skip to main content

Fashion and Design


প্রশ্ন ১. ফ্যাশন বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ ফ্যাশন বলতে স্টাইল, পরিবর্তন এবং গ্রহণযোগ্যতার সমষ্টিকে বুঝায়। মানুষের রুচিবোধ সমন্বিত ডিজাইন যখন সবার মাঝে প্রচলন শুরু হয়, তখন তাকে ফ্যাশন বলে।
প্রশ্ন ২. স্টাইল বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ কোন মানুষের একান্ত নিজস্ব রুচিবোধ বা ডিজাইনকে স্টাইল বলে।
প্রশ্ন ৩. ফ্যাশন কত প্রকার?
উত্তরঃ ৩ প্রকার। যথাঃ ক. পুরুষের পোশাক, খ. মহিলাদের পোশাক ও গ. বাচ্চাদের পোশাক।
প্রশ্ন ৪. ব্র্যান্ড নাম কাকে বলে?
উত্তরঃ একটি নির্দিষ্ট প্রস্তুতকারকের তৈরিকৃত একটি নির্দিষ্ট পোশাকের বাণিজ্যিক নামকে ব্র্যান্ড নাম বলে।
প্রশ্ন ৫. কস্টিউম বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ ফ্যাশনের ক্ষেত্রে সময় উপযোগী এবং মানানসই পোশাক-পরিচ্ছেদকে কস্টিউম বলে।
প্রশ্ন ৬. ফ্যাশন চক্র কি?
উত্তরঃ কোন একটি পোশাকের ডিজাইনের মৃত্যু ঘটলে পুনরায় যদি ঐ ডিজাইনের প্রচলন শুরু হয়, তখন তাকে ফ্যাশন চক্র বলে।
প্রশ্ন ৭. কোন শহরকে ফ্যাশনের রাজধানী বলা হয়?
উত্তরঃ ফ্রান্সের প্যারিস কে, একে হলিউড ও বলা হয়।
প্রশ্ন ৮. ফ্যাশনের লিডার কাকে বলা হয়?
উত্তরঃ ফ্রান্স কে ফ্যাশনের লিডার বলা হয়।
প্রশ্ন ৯. লস অ্যাঞ্জেল-এ কত সংখ্যক স্থায়ী ফ্যাশন শো-রুম আছে?
উত্তরঃ ১৫০০ স্থায়ী ফ্যাশন শো-রুম।
প্রশ্ন ১০. প্রিট-এ-পোর্টার শব্দের অর্থ কি?
উত্তরঃ রেডি-টু-ওয়্যার।
প্রশ্ন ১১. কয়েকজন জাতীয় ফ্যাশন প্রবর্তকের নাম কিখ।
উত্তরঃ বিবি রাসেল, কানিজ আলমাস, কৌশিক আহমেদ, ইশিপতা জাহান।
প্রশ্ন ১২. কয়েকজন আন্তর্জাতিক ফ্যাশন উদ্ভাবকের নাম লিখ।
উত্তরঃ কার্ল লেজার ফিল্ড, অ্যালেকজান্ডার ম্যাকিন, জন গ্যালিয়ান্স, টম ফোর্ড, জেনিফা লোপেজ, ওসার ডেলা রেন্টা।
প্রশ্ন ১৩. লাইন ডেভেলপমেন্ট কাকে বলে?
উত্তরঃ ফ্যাশন এর প্রবর্তন, বিক্রয় ও মান উন্নয়নকে যখন সামগ্রিকভাবে ডেভেলপ করা হয়, তখন তাকে লাইন ডেভেলপমেন্ট বলে।
প্রশ্ন ১৪. লাইন ডেভেলপমেন্ট কিভাবে করা যায়?
উত্তরঃ আইটেম বা গ্রুপ দ্বারা।
প্রশ্ন ১৫. কালারের ডাইমেনশন তিনটি কি কি?
উত্তরঃ লাইন, ভ্যালু, ইনটেনসিটি।
প্রশ্ন ১৬. ডিজাইনের নীতিমালা লিখ।
উত্তরঃ ৪টি। যথাঃ ক. আনুপাতিক হার, খ. ব্যালেন্স, গ. পুনরাবৃত্তি, এবং ঘ. এমফাসিস।
প্রশ্ন ১৭. ব্যালেন্স বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ ডিজাইনের দর্শনীয় ওজনকে বুঝায়।
প্রশ্ন ১৮. পুনরাবৃত্তি বা রিপিটিশন বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ সেন্স অব মুভমেন্ট কে বুঝায়।
প্রশ্ন ১৯. এমফাসিস বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ সেন্টার অব ইন্টারেস্ট কে বুঝায়।
প্রশ্ন ২০. স্যাম্পল গার্মেন্টস কেন তৈরি করা হয়?
উত্তরঃ ক্রেতার অনুমোদন নেয়ার জন্য।
প্রশ্ন ২১. বিশ্বে প্রতিবছর কি পরিমাণ জুতা বা ফুটওয়ার তৈরি করা হয়?
উত্তরঃ সাত বিলিয়ন জোড়া।
প্রশ্ন ২২. দুজন আন্তর্জাতিক জুতা ডিজাইনারের নাম লিখ।
উত্তরঃ ম্যানলো ব্লাহনিক, রবার্ট ক্লেগেরিক।
প্রশ্ন ২৩. ফ্যাশন ডিজাইনের উপকরণগুলো কোন কোন দেশে তৈরি করা হয়?
উত্তরঃ চীন, ফিলিপাইন, ইস্টার্ন ইউরোপ, দক্ষিণ আফিকা, ইউ.এস.এ।
প্রশ্ন ২৪. উল ও কটন এর পোশাক সেলাইয়ের জন্য কোন ধরনের সুতা ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ ১০০% কটন সুতা ও পলিয়েস্টার সুতা।
প্রশ্ন ২৫. স্কিন ও হাইড কাকে বলে?
উত্তরঃ স্কিনঃ ছোট পশু থেকে সংগৃহীত চামড়াকে স্কিন বলে। যেমন ছাগল, ভেড়া, খরগোশ ইত্যাদি
হাইডঃ বড় পশু থেকে সংগৃহীত চামড়াকে হাইড বলে। যেমন গরু, মহিষ, উঠ ইত্যাদি।
প্রশ্ন ২৬. বিক্রয়ের জন্য ব্যবহৃত সহায়ক যন্ত্রপাতির নাম লিখ।
উত্তরঃ ক্যাটালগ, টেলিভিশন, ইন্টারনেট।
প্রশ্ন ২৭. অ্যাপারেল গার্মেন্টস এর কয়েকটি আন্তর্জাতিক বাজারের নাম লিখ।
উত্তরঃ আমেরিকা, কানাডা, জাপান, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ইত্যাদি।
প্রশ্ন ২৮. এ.ডি.আই এর সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ কম্পিউটারের মাধ্যমে অনলাইনে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করাকেই এ.ডি.আই বলে।
প্রশ্ন ২৯. অনলাইন শপিং কাকে বলে?
উত্তরঃ একটি একটি ইলেকট্রনিক E.E শপিং ব্যবস্থা, যাতে CD Room Internet এবং Online ব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত থাকে।
প্রশ্ন ৩০. খুচরা ব্যবসা কাকে বলে?
উত্তরঃ উৎপাদনকারী বা পাইকারী ব্যবসায়ী থেকে পণ্য ক্রয় করে চূড়ান্ত ভোক্তার নিকট পণ্য বিক্রয় করার যাবতীয় কার্যাবলিকে খুচরা ব্যবসা বলে।
প্রশ্ন ৩১. শাইন কাকে বলে?
উত্তরঃ পোশাককে আরো বেশি চাকচিক্য প্রদান করাকে শাইন বলে।
প্রশ্ন ৩২. ফার বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ পশুর অতি কোমল লোম।
প্রশ্ন ৩৩. প্লিট কি?
উত্তরঃ কাপড়ের প্রান্তকে ভাঁজ করে কাপড়কে শক্ত করাকে প্লিট বলে।
প্রশ্ন ৩৪. স্কেচ কাকে বলে?
উত্তরঃ  যন্ত্রপাতি ছাড়া শুধুমাত্র পেন্সিল এবং ইরেজার দ্বারা যা অঙ্কন করা হয়, তাকে স্কেচ বলে।
প্রশ্ন ৩৫. ডিজাইন কাকে বলে?
উত্তরঃ যখন কোন বস্তু বা পোশাকের উপর বিভিন্ন ধরনের নকশা অঙ্কন করে উক্ত বস্তু বা পোশাকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে মানুষের নিকট আকর্ষনীয় করে তোলা হয়, তখন তাকে ডিজাইন বলে।
প্রশ্ন ৩৬. পোশাকের স্টাইলাইজেশন কাকে বলে?
উত্তরঃ এক পোশাকে থেকে অন্য পোশাকের কিছু বৈশিষ্ট্য পার্থক্যজনিত বৈশিষ্ট্যকে স্টাইলাইজেশন বলা হয়।
প্রশ্ন ৩৭. ড্রইং এর জন্য কোন টেবিল ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ ড্রাফটিং টেবিল।
প্রশ্ন ৩৮. পেন্সিলের শিষ কি দিয়ে তৈরি?
উত্তরঃ গ্রাফাইট।
প্রশ্ন ৩৯. বর্তমানে ড্রইং পেন্সিলে কত ধরনের শিষ ব্যবহৃত হয়?
উত্তরঃ চার ধরনের শিষ।
প্রশ্ন ৪০. পেন্সিল কতটি গ্রেডে তৈরি করা হয়?
উত্তরঃ ১৮টি।
প্রশ্ন ৪১. লিঞ্জারি কথার অর্থ কি?
উত্তরঃ অন্তর্বাস অর্থাৎ ব্রেসিয়ার বা ব্রা।
প্রশ্ন ৪২. ব্রা কত ধরনের?
উত্তরঃ দুই ধরনের। যথাঃ ক. অর্ধগোলাকার ও খ. শঙ্কু আকৃতির।
www.facebook.com/shamimshihab 

Comments

Popular Posts

টেক্সটাইল ডাইং কেমিক্যাল গুলির নাম এবং ব্যবহার

ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা  :  কালার ফিক্সং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জন্য  ব্যবহার করা  হয়। ২. পার-অক্সাইড : ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয়। ৩. স্টেবিলাইজার : পার-অক্সাডের রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার-অক্সাইড খুব দ্রুত ভেঙে পার-হাইড্রোক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে, যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী। ৪. ডিটারজেন্ট :  ওয়েটিং অথবা ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৫. এন্টিক্রিজিং এজেন্ট:  নিটিং এর পর ও ওয়েট প্রসেসিং এর সময়  ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে। ডাইং এর সময় তাই তা দূর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর কেমিক্যাল। ৬. সিকুস্টারিং এজেন্ট: পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন, হার্ডনেস রিমুভ করতে  ও পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয়। ৭. ওয়েটিং এজেন্ট :  সারফেস টেনশন দূর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েটিং প্রপার

উপন্যাসের গঠন কৌশল

বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক E.M. Forster- এর মতে, কমপক্ষে ৫০ হাজার শব্দ দিয়ে উপন্যাস রচিত হওয়া উচিত। উপন্যাস সাহিত্যের এমন একটি মাধ্যম যেখানে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়ার অবকাশ থাকে। এখানে লেখক প্রাণখুলে তাঁর মতামত লিপিবদ্ধ করতে পারেন বা একেকটি চরিত্রকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন সকল ধরনের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে। উপন্যাসকে এক সুবিশাল ক্যানভাস হিসেবে ধরা যায়, লেখক তাঁর পরিকল্পনা মাফিক একেকটি অধ্যায়কে জায়গা করে দেন সেখানে। স্থান-কালের যথার্থ উল্লেখ, বাস্তবতার প্রতি তীক্ষ্ন দৃষ্টি রাখা, মানুষের হৃদয়ের গভীর তলদেশ স্পর্শ করার ক্ষমতা—ইত্যাদি দরকার একটি সার্থক উপন্যাসের জন্য। উপন্যাস বিশ্লেষকগণ একটি সার্থক উপন্যাসের গঠন কৌশল নিয়ে ছয়টি রীতির কথা বলেছেন। প্লট বা আখ্যান সম্পাদনাঃ উপন্যাসের ভিত্তি একটি দীর্ঘ কাহিনি। যেখানে মানব-মানবীর তথা ব্যক্তির সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ, ঘৃণা-ভালোবাসা ইত্যাদি ঘটনা প্রাধান্য লাভ করে। উপন্যাসের প্লট বা আখ্যান হয় সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত। প্লটের মধ্যে ঘটনা ও চরিত্রের ক্রিয়াকাণ্ডকে এমনভাবে বিন্যস্ত করা হয় যাতে তা বাস্তব জীবনকে প্র

নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়া ও তাসবীহ সমূহ

জায়নামাযে দাঁড়ানোর দোয়া اِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ حَنِيْفًا وَّمَا اٰنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ- উচ্চারণ-ইন্নি ওয়াজ্জাহতু ওয়াজ্হিয়া লিল্লাযী ফাতারাস্ সামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানীফাও ওয়ামা আনা মিনাল মুশরিকীন। ছানা سُبْحَانَكَ اَللّٰهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالٰى جَدُّكَ وَلَا اِلٰهَ غَيْرُكَ- উচ্চারণ- সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বি-হামদিকা ওয়া তাবারাকাসমুকা ওয়া তায়ালা জাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা। রুকূর তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْعَظِيْمِ উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম। অর্থাৎ- আমার মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করতছি। তাসমীহ سَمِعَ اللّٰهُ لِمَنْ حَمِدَهْ উচ্চারণ- সামি আল্লাহুলিমান হামিদাহ। অর্থাৎ- যে তাহার (আল্লাহর) প্রশংসা করে, আল্লাহ তাহা শুনেন। তাহমীদ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ উচ্চারণ- রাব্বানা লাকাল হামদ। অর্থাৎ- হে আমাদের প্রতিপালক, তুমি প্রশংসিত। সিজদার তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْاَعْلٰى উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা। অর্থাৎ- আমার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রভুর পবিত্রতা বর্ণনা করতেছি। আত্তাহিয়্যাতু اَلتَّحِيّ