Skip to main content

Apparel Merchandising

প্রশ্ন ১. মার্চেন্ডাইজ শব্দের অর্থ কি?
উত্তরঃ কেনা-বেচা।
প্রশ্ন ২. গার্মেন্টস শিপমেন্ট বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ বায়ারের অর্ডার অনুযায়ী গার্মেন্টস উৎপাদন হওয়ার পর উৎপাদিত পণ্য জাহাজে পৌছানোকে জাহাজীকরণ বা শিপমেন্ট বলে।
প্রশ্ন ৩. টাইমলি শিপমেন্ট কি?
উত্তরঃ নির্ধারিত সময়ে শিপমেন্ট দেয়াকে টাইমলি শিপমেন্ট বলে।
প্রশ্ন ৪. মার্চেন্ডাইজিং কাকে বলে?
উত্তরঃ আয়ের উদ্দেশ্যে পণ্য কিনে আবার তা বিক্রি করাকে মার্চেন্ডাইজিং বলে।
প্রশ্ন ৫. একজন মার্চেন্ডাইজার এর প্রধানত কোন কোন বিষয়ে জ্ঞান থাকা জরুরি?
উত্তরঃ ফাইবার, ইয়ার্ন, ফেব্রিক, অ্যাক্সেসরিজ, ডাইং, প্রিন্টিং, ফিনিশিং, গার্মেন্টস প্রোডাকশন। এছাড়াও কম্পিউটার ও ইংরেজিতে বিশেষ জ্ঞান থাকতে হবে।
প্রশ্ন ৬. এলসি কি?
ক্রেতার পক্ষে কোন ব্যাংক বিক্রেতার অনুকূলে বিক্রিত পণ্যের মূল্য পরিশোধের জন্য যে নিশ্চয়তা পত্র বা দলিল প্রদান করে, তাকে এলসি বলে।
প্রশ্ন ৭. চালান বা ইনভয়েস কি?
উত্তরঃ বিক্রেতার সর্বরাহকৃত পণ্যের তালিকা ক্রেতার নিকট প্রদান করাকেই চালান বলে।
প্রশ্ন ৮. জিএসপি দাতা দেশগুলোর নাম লিখ
উত্তরঃ যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, জাপান, ইইউ দেশসমূহ।
প্রশ্ন ৯. জিএসপি গ্রহীতা দেশগুলোর নাম লিখ।
উত্তরঃ বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ ইত্যাদি।
প্রশ্ন ১০. কাপড়ের পুরুত্ব সাধারণত কিভাবে প্রকাশ করা হয়?
উত্তরঃ oz/yd2 এবং GSM.
প্রশ্ন ১১. ইয়ার্ন কনজাম্পশন কাকে বলে?
উত্তরঃ কাপড় তৈরি করতে যে পরিমাণ সুতার প্রয়োজন তাকে ইয়ার্ন কনজাম্পশন বলে।
প্রশ্ন ১২. এক মিটার সমান কত ইঞ্চি?
উত্তরঃ ৩৯.৩৭ ইঞ্চি।
প্রশ্ন ১৩. এক পাউন্ড সমান কত গ্রাম?
উত্তরঃ ৪৫৩.৬ গ্রাম।
প্রশ্ন ১৪. GSM এর সংজ্ঞা দাও।
উত্তরঃ প্রতি বর্গমিটার কাপড়ের ওজনকে গ্রামে প্রকাশ করাই হচ্ছে GSM.
প্রশ্ন ১৫. ট্রিমিংস কাকে বলে?
উত্তরঃ পোশাক পৈরির জন্য এর মূল কাপড় ছাড়া আর যে সকল ম্যাটেরিয়ালস ব্যবহার করা হয়, তাকে ট্রিমিংস বলে।
প্রশ্ন ১৬. মোটিফ কি?
উত্তরঃ পোশাকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে বাইরের দিকে যে বিশেষ অংশ পোশাকের সাথে লাগানো হয়, তাকে মোটিফ বলে।
প্রশ্ন ১৭. প্রধান লেবেলে কি কি উল্লেখ থাকে?
উত্তরঃ কোম্পানি ও দেশের নাম।
প্রশ্ন ১৮. লেবেল কাকে বলে?
উত্তরঃ পোশাকের মধ্যে লাগানো একটি কম্পোনেন্ট, যাতে ঐ পোশাকের সম্পর্কে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য লেখা থাকে, তাকে লেবেল বলে।
প্রশ্ন ১৯. থ্রেড কনজাম্পশন কাকে বলে?
একটি গার্মেন্টস তৈরি করতে যে পরিমাণ সুইং থ্রেড প্র্যোজন হয়, তাকে থ্রেড কনজাম্পশন বলে।
প্রশ্ন ২০. আম্পদানি কাকে বলে?
উত্তরঃ পন্য উৎপাদন বা প্রক্রিয়াকরণের উদ্দেশ্যে পণ্য ক্রয় করাকে আমদানি বলে।
প্রশ্ন ২১. রপ্তানি কাকে বলে?
উত্তরঃ দেশে উৎপাদিত পণ্য বিক্রির উদ্দেশ্যে বিদেশে প্ররণকে রপ্তানি বলে।
প্রশ্ন ২২. ডাইরেক্ট কস্টিং কাকে বলে?
এটি এক ধরনের বিশেষ ধরনের কস্ট, যেটা বিভিন্ন ধরনের কস্ট এর ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে ব্যবহৃত হয়।
প্রশ্ন ২৩. রপ্তানি দলিলপত্র বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ রপ্তানিকার্য পরিচালনা করতে যেসব দলিলাদি প্রয়োজন হয়, তাদেরকে রপ্তানি দলিলপত্র বলে।
প্রশ্ন ২৪. সার্টিফিকেট অব অরিজিন বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ কোন দেশে পণ্যটি উৎপাদিত হয়েছে সে সংক্রান্ত দলিলকে সার্টিফিকেট অব অরিজিন বলে।
প্রশ্ন ২৫. কোটা বলতে কি বুঝ?
উত্তরঃ কোন নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পণ্যের বস্তুগত বা মূল্যগত অর্থে আমদানিকারক দেশ কি পরিমাণ আমদানি করবে তার সীমা নির্ধারণকে বুঝায়।
প্রশ্ন ২৬. প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কোটা কাকে বলে?
উত্তরঃ পরিমাণগতভাবে কোটা প্রকাশ করলে তালে প্রত্যক্ষ কোটা এবং মূল্যগতভাবে কোটা প্রকাশ করলে তাকে পরোক্ষ কোটা বলে।

Comments

Popular Posts

টেক্সটাইল ডাইং কেমিক্যাল গুলির নাম এবং ব্যবহার

ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা  :  কালার ফিক্সং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জন্য  ব্যবহার করা  হয়। ২. পার-অক্সাইড : ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয়। ৩. স্টেবিলাইজার : পার-অক্সাডের রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার-অক্সাইড খুব দ্রুত ভেঙে পার-হাইড্রোক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে, যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী। ৪. ডিটারজেন্ট :  ওয়েটিং অথবা ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৫. এন্টিক্রিজিং এজেন্ট:  নিটিং এর পর ও ওয়েট প্রসেসিং এর সময়  ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে। ডাইং এর সময় তাই তা দূর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর কেমিক্যাল। ৬. সিকুস্টারিং এজেন্ট: পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন, হার্ডনেস রিমুভ করতে  ও পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয়। ৭. ওয়েটিং এজেন্ট :  সারফেস টেনশন দূর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েটিং প্রপার

উপন্যাসের গঠন কৌশল

বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক E.M. Forster- এর মতে, কমপক্ষে ৫০ হাজার শব্দ দিয়ে উপন্যাস রচিত হওয়া উচিত। উপন্যাস সাহিত্যের এমন একটি মাধ্যম যেখানে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়ার অবকাশ থাকে। এখানে লেখক প্রাণখুলে তাঁর মতামত লিপিবদ্ধ করতে পারেন বা একেকটি চরিত্রকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন সকল ধরনের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে। উপন্যাসকে এক সুবিশাল ক্যানভাস হিসেবে ধরা যায়, লেখক তাঁর পরিকল্পনা মাফিক একেকটি অধ্যায়কে জায়গা করে দেন সেখানে। স্থান-কালের যথার্থ উল্লেখ, বাস্তবতার প্রতি তীক্ষ্ন দৃষ্টি রাখা, মানুষের হৃদয়ের গভীর তলদেশ স্পর্শ করার ক্ষমতা—ইত্যাদি দরকার একটি সার্থক উপন্যাসের জন্য। উপন্যাস বিশ্লেষকগণ একটি সার্থক উপন্যাসের গঠন কৌশল নিয়ে ছয়টি রীতির কথা বলেছেন। প্লট বা আখ্যান সম্পাদনাঃ উপন্যাসের ভিত্তি একটি দীর্ঘ কাহিনি। যেখানে মানব-মানবীর তথা ব্যক্তির সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ, ঘৃণা-ভালোবাসা ইত্যাদি ঘটনা প্রাধান্য লাভ করে। উপন্যাসের প্লট বা আখ্যান হয় সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত। প্লটের মধ্যে ঘটনা ও চরিত্রের ক্রিয়াকাণ্ডকে এমনভাবে বিন্যস্ত করা হয় যাতে তা বাস্তব জীবনকে প্র

নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়া ও তাসবীহ সমূহ

জায়নামাযে দাঁড়ানোর দোয়া اِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ حَنِيْفًا وَّمَا اٰنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ- উচ্চারণ-ইন্নি ওয়াজ্জাহতু ওয়াজ্হিয়া লিল্লাযী ফাতারাস্ সামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানীফাও ওয়ামা আনা মিনাল মুশরিকীন। ছানা سُبْحَانَكَ اَللّٰهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالٰى جَدُّكَ وَلَا اِلٰهَ غَيْرُكَ- উচ্চারণ- সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বি-হামদিকা ওয়া তাবারাকাসমুকা ওয়া তায়ালা জাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা। রুকূর তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْعَظِيْمِ উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম। অর্থাৎ- আমার মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করতছি। তাসমীহ سَمِعَ اللّٰهُ لِمَنْ حَمِدَهْ উচ্চারণ- সামি আল্লাহুলিমান হামিদাহ। অর্থাৎ- যে তাহার (আল্লাহর) প্রশংসা করে, আল্লাহ তাহা শুনেন। তাহমীদ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ উচ্চারণ- রাব্বানা লাকাল হামদ। অর্থাৎ- হে আমাদের প্রতিপালক, তুমি প্রশংসিত। সিজদার তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْاَعْلٰى উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা। অর্থাৎ- আমার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রভুর পবিত্রতা বর্ণনা করতেছি। আত্তাহিয়্যাতু اَلتَّحِيّ