Skip to main content

শুভ জন্মদিন প্রিয় ময়মনসিংহ বিভাগ



ময়মনসিংহ বিভাগ বাংলাদেশের অষ্টম প্রশাসনিক বিভাগ। জামালপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ ও নেত্রকোণা জেলা নিয়ে ময়মনসিংহ বিভাগ গঠিত। ১৮২৯ সালে ঢাকা বিভাগ প্রতিষ্ঠার সময় থেকে ২০১৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চল ঢাকা বিভাগের অংশ ছিল। ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে ঢাকা বিভাগ ভেঙ্গে নতুন ময়মনসিংহ বিভাগ গঠনের ঘোষণা দেন। শুরুতে ঢাকা বিভাগের উত্তর অংশ থেকে প্রতিবেশী ৮টি জেলা নিয়ে পরে ৬টি জেলা নিয়ে ময়মনসিংহ বিভাগ গঠনের পরিকল্পনা করা হয়।[১][২] এসময় টাঙ্গাইল ও কিশোরগঞ্জবাসী, ময়মনসিংহ বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হতে অনীহা ও বিরোধিতা করে এবং ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত থাকতেই ইচ্ছাপোষণ করে। অবশেষে ২০১৫ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর ৪টি জেলা নিয়ে ময়মনসিংহ বিভাগ গঠিত হয়।[৩][৪] এ বিভাগের এর আয়তন ১০,৪৮৫ বর্গকিলোমিটার ও জনসংখ্যা ১,১৩,৭০,০০০ জন।

🍁ইতিহাসঃ
বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চল (অন্যান্য ছয় প্রতিবেশী জেলা সহ ময়মনসিংহ জেলা) ১৭৮৭ সালে ব্রিটিশ ভারত সরকার কর্তৃক ময়মনসিংহ জেলা হিসাবে গঠন করা হয়েছিল। পরে, এটিকে ছয় জেলায় ভাগ করে দুই দফায় পুনর্গঠিত করা হয়- জেলাগুলি হলঃ ময়মনসিংহ, জামালপুর, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোণা, টাঙ্গাইল ও শেরপুর।

🍁শিক্ষাঃ
বিশ্ববিদ্যালয়ঃ 
★বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
★জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
★বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মেলান্দহ, জামালপুর
★শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়, নেত্রকোণা
★শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুর (বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়)
★বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ (প্রস্তাবিত)
★ময়মনসিংহ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (প্রস্তাবিত)
মেডিকেল কলেজ.
★ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, ময়মনসিংহ
★শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, জামালপুর
★নেত্রকোণা মেডিকেল কলেজ, নেত্রকোণা
★কমিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ, বাংলাদেশ, ময়মনসিংহ

🍁ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজঃ 
★ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
★শেখ হাসিনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, মেলান্দহ, জামালপুর (নির্মানাধীন)

🍁কলেজঃ  
★আনন্দ মোহন কলেজ, ময়মনসিংহ
★মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ
★ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজ
★শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ
★কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
★ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, মোমেনশাহী
★নটর ডেম কলেজ, ময়মনসিংহ
★আলমগীর মনসুর (মিন্টু) মেমোরিয়াল কলেজ
★ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
★গভঃ কমার্শিয়াল ইনস্টিটিউট, ময়মনসিংহ
★শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ, মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ
★সরকারি নজরুল কলেজ, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
★গফরগাঁও সরকারি কলেজ, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ
★ঈশ্বরগঞ্জ সরকারি কলেজ, ঈশ্বরগঞ্জ,ময়মনসিংহ
★গৌরীপুর সরকারি কলেজ,গৌরীপুর, ময়মনসিংহ
★ভালুকা সরকারি কলেজ, ভালুকা, ময়মনসিংহ
★বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মহিলা ★মহাবিদ্যালয়, ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ
★ফুলপুর সরকারি কলেজ,ফুলপুর,ময়মনসিংহ
★বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজ, তারাকান্দা, ময়মনসিংহ
★সরকারি শহিদ স্মৃতি আদর্শ কলেজ, নান্দাইল,ময়মনসিংহ
★হালুয়াঘাট শহীদ স্মৃতি ডিগ্রি কলেজ.
★ফুলপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজ
★ধোবাউড়া আদর্শ সরকারি কলেজ
★সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ, মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ।
★নেত্রকোণা সরকারি কলেজ
★নেত্রকোণা সরকারী মহিলা কলেজ
★মদন সরকারি কলেজ, মদন, নেত্রকোণা
★বারহাট্টা সরকারি কলেজ, নেত্রকোণা
★সরকারি কৃষ্ণপুর হাজী আলী আকবর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, খালিয়াজুড়ি, নেত্রকোণা
★কলমাকান্দা সরকারি ডিগ্রি কলেজ,কলমাকান্দা, নেত্রকোণা
★কেন্দুয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজ, কেন্দুয়া, নেত্রকোণা
★পূর্বধলা সরকারি ডিগ্রি কলেজ, পূর্বধলা, নেত্রকোণা
★সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ, জামালপুর
★সরকারি জাহেদা সফির মহিলা কলেজ, জামালপুর
★মেলান্দহ সরকারি কলেজ, মেলান্দহ, জামালপুর
★এ কে মেমোরিয়াল সরকারি ডিগ্রি কলেজ, দেওয়ানগঞ্জ, জামালপুর
★সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ, সরিষাবাড়ী, জামালপুর
★ইসলামপুর সরকারি কলেজ, ইসলামপুর, জামালপুর
★শেরপুর সরকারি কলেজ
★শেরপুর সরকারী মহিলা কলেজ
★সরকারি হাজি আল মামুন কলেজ, নকলা, শেরপুর
★সরকারি নাজমুল স্মৃতি মহাবিদ্যালয়, নলিতাবাড়ী, শেরপুর
★সরকারি আদর্শ মহাবিদ্যালয়, ঝিনাইগাতী, শেরপুর
★শেরপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট

🍁স্কুলঃ 
★ময়মনসিংহ জিলা স্কুল
★বিদ্যাময়ী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
★গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরী হাই স্কুল, ময়মনসিংহ
★ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ, মোমেনশাহী সেনানিবাস, ময়মনসিংহ
★ত্রিশাল সরকারি নজরুল একাডেমী, ত্রিশাল
★ত্রিশাল নজরুল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ত্রিশাল
★কেন্দুয়া জয়হরি স্প্রাই সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, নেত্রকোণা
★মুকুল নিকেতন উচ্চ বিদ্যালয়
★ক্যান্টমেন্ট বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়, মোমেনশাহী সেনানিবাস, ময়মনসিংহ
★ভালুকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, ভালুকা
★মুসলিম হাই স্কুল, ময়মনসিংহ
★তারুন্দিয়া জগৎ মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়, ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ
★আর.কে উচ্চ বিদ্যালয়, মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ
★রাজেন্দ্র কিশোর উচ্চ বিদ্যালয়, গৌরিপুর, ময়মনসিংহ
★বিশ্বেশ্বরী পাইলট হাই স্কুল, ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ
★নান্দাইল পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, নান্দাইল, ময়মনসিংহ
★চন্ডিপাশা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, নান্দাইল, ময়মনসিংহ
★সরকারী নজরুল একাডেমী, ত্রিশাল, ময়মনসিংহ
★শহীদ নগর উচ্চ বিদ্যালয়
★ইসলামিয়া সরকারি হাইস্কুল
★খাইরুল্লাহ বালিকা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
★জামালপুর জিলা স্কুল
★নান্দিনা এম. এইচ. কে. সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
★জামালপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
★বকশীগঞ্জ সরকারি কিয়ামত উল্লাহ কলেজ, জামালপুর
★নীলহ্মিয়া আরজে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
★বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মেলান্দহ ,জামালপুর
★শেখ হাসিনা মেডিক্যাল কলেজ এন্ড হাসপাতাল
★বেলতৈল উচ্চ বিদ্যালয়, মেলান্দহ, জামালপুর
★আঞ্জুমান আদর্শ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
★নেত্রকোণা সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
★দামগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (সালেহীন)

🍁বিভাগীয় শহরঃ 
ময়মনসিংহ বিভাগীয় শহরটিকে একটি আধুনিক ও পরিকল্পিত শহর গড়ে তুলতে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। চরাঞ্চলের নতুন এই শহরে সকল বিভাগীয় দপ্তর ছাড়াও ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড, একটি সরকারী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার, লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, বিয়াম ও বিয়াম স্কুল, বিসিএস প্রশাসন একাডেমী, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ও মেট্রো পুলিশ লাইন, বিভাগীয় সার্কিট হাউস, আইটি পার্ক, আন্তর্জাতিক কনভেনশনস সেন্টার, সরকারী আনন্দ মোহন কলেজের শাখা, শিশু হাসপাতাল, পার্ক, আন্তর্জাতিক মানের বিভাগীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, শিক্ষা ব্লক, স্বাস্থ্য ব্লক, বিশাল লেক, ৫২টি স্পেশাল আবাসিক এলাকা, পর্যটন স্পট, কয়েকটি সুপার মার্কেট, বাজারসহ নাগরিকদের জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য নানা সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

🍁শিল্পাঞ্চল সমূহঃ
★ভালুকা শিল্পাঞ্চল (সিরামিক, গার্মেন্টস, বেভারেজ)
★ত্রিশাল শিল্পাঞ্চল(সিরামিক ও গার্মেন্টস, বেভারেজ)
★গৌরিপুর শিল্পাঞ্চল (গার্মেন্টস, অয়েল, জুট মিল)
★নান্দাইল শিল্পাঞ্চল (গার্মেন্টস, নীটিং)
★ঈশ্বরগঞ্জ ইজোনোমিক জোন, ময়মনসিংহ
★জামালপুর ইকোনোমিক জোন-১
★জামালপুর ইকোনোমিক জোন-২

🍁স্থলবন্দরঃ 
★কড়ইতলী স্থলবন্দর, হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
★গোবরাকুড়া স্থলবন্দর, হালুয়াঘাট, ময়মনসিংহ
★ধানুয়া কামালপুর স্থল বন্দর, বকশীগঞ্জ,
★নাকুগাঁও স্থলবন্দর, নালিতাবাড়ি, শেরপুর।

🍁বিদ্যুৎকেন্দ্রঃ 
★ময়মনসিংহ পাওয়ার স্টেশন-১, ময়মনসিংহ (২১০ মেগাওয়াট)
★ময়মনসিংহ পাওয়ার স্টেশন-২, ময়মনসিংহ (৩৬০ মেগাওয়াট)
★সুতিয়াখালী সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্র, ময়মনসিংহ (৫০ মেগাওয়াট)
★ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার লি:, জামালপুর (২০০ মেগাওয়াট)
★ইউনাইটেড জামালপুর পাওয়ার লি:, জামালপুর (১১৫ মেগাওয়াট)

🍁যোগাযোগঃ 
জাতীয় মহাসড়ক 
★ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক(জাতীয় মহাসড়ক)- ৪ লেন
★জয়দেবপুর-জামালপুর মহাসড়ক (জাতীয় মহাসড়ক)- ০৪ লেন
★ময়মনসিংহ-টাংগাইল মহাসড়ক (মহাসড়ক)

🍁নৌযোগাযোগঃ 
★বাহাদুরাবাদ ঘাট, দেওয়ানগঞ্জ, জামালপুর
★জগন্নায়গঞ্জ ঘাট,সরিষাবাড়ি, জামালপুর।
★ময়মনসিংহ নৌবন্দর, ময়মনসিংহ ( প্রস্তাবিত)

🍁রেল জংশনঃ 
★ময়মনসিংহ রেলওয়ে জংশন স্টেশন, ময়মনসিংহ।
★গৌরিপুর রেলওয়ে জংশন স্টেশন, ময়মনসিংহ।
★শ্যামগঞ্জ রেলওয়ে জংশন স্টেশন, ময়মনসিংহ।
★জামালপুর রেলওয়ে জংশন স্টেশন, জামালপুর।

🍁গণমাধ্যমঃ 
★দৈনিক স্বদেশ সংবাদ (দৈনিক পত্রিকা)
★সাপ্তাহিক সোনালী শীষ (সাপ্তাহিক পত্রিকা)
★আলোকিত ময়মনসিংহ (দৈনিক পত্রিকা)
★দৈনিক লোক লোকান্তর
★ভালুকার খবর
★আত্ তাহযীব (একটি সাহিত্য সাময়িকী)
★ত্রিশাল বার্তা (সাপ্তাহিক পত্রিকা)
★বাংলার মুখপত্র (সাপ্তাহিক পত্রিকা)
★আলোকিত পাইথল (ত্রৈমাসিক সাময়িকী)

তথ্যসূত্র -উইকিপিডিয়া।

Comments

Popular Posts

টেক্সটাইল ডাইং কেমিক্যাল গুলির নাম এবং ব্যবহার

ডাইং ফিনিশিং এ ব্যবহৃত কেমিক্যালগুলোর নাম এবং ব্যবহার জেনে নিন : ১. সোডা  :  কালার ফিক্সং  করে কোভেলেন্ট বন্ড তৈরি করে। তাছাড়া PH কন্ট্রোল , ফেব্রিকের এবজরবেন্সি বাড়ানোর জন্য  ব্যবহার করা  হয়। ২. পার-অক্সাইড : ফেব্রিকের মধ্যে থাকা ন্যাচারাল গ্রে কালার রিমুভ করতে ব্যবহার করা হয়। ৩. স্টেবিলাইজার : পার-অক্সাডের রিয়েকশন স্টেবল করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ব্যাবহার না করললে পার-অক্সাইড খুব দ্রুত ভেঙে পার-হাইড্রোক্সিল আয়ন গুলি শেষ করে ফেলবে, যা ব্লিচিং এর জন্য দায়ী। ৪. ডিটারজেন্ট :  ওয়েটিং অথবা ক্লিনিং এজেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৫. এন্টিক্রিজিং এজেন্ট:  নিটিং এর পর ও ওয়েট প্রসেসিং এর সময়  ফেব্রিকে ভাজ অথবা ক্রিজ পরে ফলে সেড আন-ইভেন আসতে পারে। ডাইং এর সময় তাই তা দূর করতে এক ধরনের ক্রিজ রিমুভার ব্যবহার করা হয় যেন ক্রিজ না পরে। এটি লুব্রিকেশন টাইপ এর কেমিক্যাল। ৬. সিকুস্টারিং এজেন্ট: পানির মধ্যে থাকা মেটাল আয়ন, হার্ডনেস রিমুভ করতে  ও পানিকে সফট করতে ব্যবহার করা হয়। ৭. ওয়েটিং এজেন্ট :  সারফেস টেনশন দূর করে ফেব্রিকের ভিজানোর ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ওয়েটিং প্রপার

উপন্যাসের গঠন কৌশল

বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক E.M. Forster- এর মতে, কমপক্ষে ৫০ হাজার শব্দ দিয়ে উপন্যাস রচিত হওয়া উচিত। উপন্যাস সাহিত্যের এমন একটি মাধ্যম যেখানে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়ার অবকাশ থাকে। এখানে লেখক প্রাণখুলে তাঁর মতামত লিপিবদ্ধ করতে পারেন বা একেকটি চরিত্রকে প্রস্ফুটিত করতে পারেন সকল ধরনের সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে। উপন্যাসকে এক সুবিশাল ক্যানভাস হিসেবে ধরা যায়, লেখক তাঁর পরিকল্পনা মাফিক একেকটি অধ্যায়কে জায়গা করে দেন সেখানে। স্থান-কালের যথার্থ উল্লেখ, বাস্তবতার প্রতি তীক্ষ্ন দৃষ্টি রাখা, মানুষের হৃদয়ের গভীর তলদেশ স্পর্শ করার ক্ষমতা—ইত্যাদি দরকার একটি সার্থক উপন্যাসের জন্য। উপন্যাস বিশ্লেষকগণ একটি সার্থক উপন্যাসের গঠন কৌশল নিয়ে ছয়টি রীতির কথা বলেছেন। প্লট বা আখ্যান সম্পাদনাঃ উপন্যাসের ভিত্তি একটি দীর্ঘ কাহিনি। যেখানে মানব-মানবীর তথা ব্যক্তির সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন ও স্বপ্নভঙ্গ, ঘৃণা-ভালোবাসা ইত্যাদি ঘটনা প্রাধান্য লাভ করে। উপন্যাসের প্লট বা আখ্যান হয় সুপরিকল্পিত ও সুবিন্যস্ত। প্লটের মধ্যে ঘটনা ও চরিত্রের ক্রিয়াকাণ্ডকে এমনভাবে বিন্যস্ত করা হয় যাতে তা বাস্তব জীবনকে প্র

নামাযের প্রয়োজনীয় দোয়া ও তাসবীহ সমূহ

জায়নামাযে দাঁড়ানোর দোয়া اِنِّىْ وَجَّهْتُ وَجْهِىَ لِلَّذِىْ فَطَرَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ حَنِيْفًا وَّمَا اٰنَا مِنَ الْمُشْرِكِيْنَ- উচ্চারণ-ইন্নি ওয়াজ্জাহতু ওয়াজ্হিয়া লিল্লাযী ফাতারাস্ সামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানীফাও ওয়ামা আনা মিনাল মুশরিকীন। ছানা سُبْحَانَكَ اَللّٰهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالٰى جَدُّكَ وَلَا اِلٰهَ غَيْرُكَ- উচ্চারণ- সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বি-হামদিকা ওয়া তাবারাকাসমুকা ওয়া তায়ালা জাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা। রুকূর তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْعَظِيْمِ উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম। অর্থাৎ- আমার মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা বর্ণনা করতছি। তাসমীহ سَمِعَ اللّٰهُ لِمَنْ حَمِدَهْ উচ্চারণ- সামি আল্লাহুলিমান হামিদাহ। অর্থাৎ- যে তাহার (আল্লাহর) প্রশংসা করে, আল্লাহ তাহা শুনেন। তাহমীদ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ উচ্চারণ- রাব্বানা লাকাল হামদ। অর্থাৎ- হে আমাদের প্রতিপালক, তুমি প্রশংসিত। সিজদার তাসবীহ سُبْحَانَ رَبِّىَ الْاَعْلٰى উচ্চারণ- সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা। অর্থাৎ- আমার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রভুর পবিত্রতা বর্ণনা করতেছি। আত্তাহিয়্যাতু اَلتَّحِيّ